হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

বিজয়ের জন্য সংখ্যা বেশি লাগে না

হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম, এমাম, হেযবুত তওহীদ

৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে শহীদ সুজন হত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর উত্তরায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে হেযবুত তওহীদের এমাম। ছবি: দৈনিক দেশেরপত্র

সচেতন মানুষ মাত্রই অবগত আছেন যে, গত ২৩ আগস্ট হেযবুত তওহীদ পাবনা কার্যালয়ে একদল সন্ত্রাসী রাতের অন্ধকারে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে নির্দোষ নিরপরাধ, আইন মান্যকারী হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপরে আক্রমণ করে। চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে কয়েকজনকে হত্যা চেষ্টা করে, সেখানে সুজন মণ্ডল নামে একজন সদস্য সন্ত্রাসীদের আঘাতে নিহত হন। সুজন হত্যার প্রতিবাদে পরদিন পাবনা জেলায় হাজার হাজার মানুষ পথে নামে। পাবনার টাউনহল ময়দানে তার প্রথম জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং দ্বিতীয় জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয় সুজনের বাড়ির পাশে। এলাকার হাজার হাজার মানুষ অংশগ্রহণ করেন তাঁর জানায়ায়। আমরা দেখতে পেয়েছি, বাংলার আপামর জনতা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, সাম্প্রাদায়িকতার বিরুদ্ধে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে, নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে। এক সুজনকে তারা হত্যা করেছে, লক্ষ লক্ষ সুজন আজ প্রতিবাদী কণ্ঠ নিয়ে রাস্তায় নেমে এসেছে। এক সুজন রক্ত দিয়েছে, সুজনের প্রতিটা ফোটা রক্তের বিনিময় লক্ষ লক্ষ সুজন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রবল সংগ্রামে জীবন দেওয়ার জন্য শপথ নিচ্ছে। সারাদেশের প্রত্যেকটা বিভাগীয় শহরে ও জেলা শহরে একসাথে মানববন্ধন এবং প্রতিবাদ সভা কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

আপনারা জানেন হেযবুত তওহীদ আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক কার্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত নয়। হেযবুত তওহীদ গত ২৭ বছরে একটি আইন ভঙ্গ করেনি। হেযবুত তওহীদ আন্দোলন কোনো অবৈধ অস্ত্রের সংর্স্পশে যায়নি। কেউ বলতে পারবেন না বিগদ ২৭ বছরে হেযবুত তওহীদ কোনো অন্যায় করেছে। কিন্তু বারবার নির্দোষ নিরপরাধ, আইনমান্যকারী, মানবতার কল্যাণে নিয়োজিত আমাদের উপর হামলা চালানো হয়েছে। এপর্যন্ত প্রায় ৪ শত বার আমাদের উপর হামলা চালানো হয়েছে। ২০০৩ সালে বরিশালের সাইফুল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে মাদারীপুরের ভুরঘাটা বাসস্টান্ডে। সেই হত্যাকাণ্ডের কোনো বিচার হয়নি। একই বছর কুষ্টিয়ায় বয়স্কা নারী সদস্য রাবেয়াকে তার বাড়িতে আক্রমণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, তার কোনো বিচার হয়নি। তার খুনীরা আজও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

২০১৬ সালে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে সন্ত্রাসীরা কর্মকাণ্ড করেছে তাই ইতিহাসের পাতায় নজিরবিহীন। আপনারা সেখানে যান গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন কী অপরাধ করেছে হেযবুত তওহীদের এমাম। সন্ত্রাসীরা আমার বাড়িতে হামলা করেছে, আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছে, আমার ভাইদের প্রকাশ্যে পুলিশের উপস্থিতিতে জবাই করেছে। সেই হত্যার মামলা হয়েছে কিন্তু আজ পর্যন্ত তার কোন বিচার হয়নি। অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়নি। আজকে আসামিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। তারা আবার হুমকি দিচ্ছে রুবেল ও খোকনকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে সেভাবে আবার হত্যা করা হবে আমাদের। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় বারবার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু আমরা হুমকির বদলে হুমকি দেইনি। তারা গালাগালি দিচ্ছে কিন্তু আমরা গালাগালি দিতে পারছি না কারণ সেটা আমাদের শিক্ষা না । তারা মিথ্যাচার করছে আমরা মিথ্যাচারের শিক্ষা পাইনি। আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি আমরা সরকারকে জানিয়েছি আমরা মামলা করেছি। কিন্তু আজ পর্যন্ত একটা সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়নি। এই বিচারহীনতার কারণে, সরকারের এই ব্যর্থতার কারণে সরকার হেযবুত তওহীদকে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

আজকে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছেন। তাই হেযবুত তওহীদের কাজের সুফল তারা পাচ্ছেন। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ সাক্ষী ২০১৪ সাল থেকে হেযবুত তওহীদ সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ সভা সমাবেশ করেছে দেশের মানুষকে সচেতন করার জন্য। সরকার বলতে পারবেন না একটা টাকা দিয়ে আমাদের সাহায্য করেছে। এই কাজ হেযবুত তওহীদ কেন করেছে? এটা আমার রসুল শিক্ষা দিয়েছেন। ১৯৭১ সালে যেমন লাখো বীর বাঙালি রক্ত দিয়েছেন দেশকে স্বাধীন করার জন্য, তেমন বাংলার মাটিকে ইরাক সিরিয়ার মত হতে দিব না এই অঙ্গীকার নিয়ে আমরা কাজ করেছি। মানুষকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সচেতন করেছি। আইনের সুরক্ষা দাবিদার আমরা। কিন্তু আমরা কোথাও সুরক্ষা পাইনি।

সর্বশেষে পাবনায় আমার ভাই সুজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আপনারা পাবনায় গিয়ে সুজনের প্রতিবেশী এলাকাবাসীদের জিজ্ঞাসা করুন সুজন কী অন্যায় করেছিল? কঠোর পরিশ্রমী, সৎ, সমাজের কল্যাণকামী একটি যুবক। শৈশবে সে বাবা মাকে হারিয়েছে। আজকে তার পরিবারের কী অবস্থা হবে? তার স্ত্রী আজকে সন্তানসম্ভবা, এই সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়ে তার বাবাকে চোখে দেখবে না। তার বাবাকে একদল হায়না কুপিয়ে হত্যা করেছে।

আজকে সারা বাংলাদেশে সুজন হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল তরঙ্গের ন্যায় সমস্ত বিক্ষুব্ধ জনতা মাঠে নেমেছেন। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, প্রথম কথা হচ্ছে আমরা আইন মান্য করি। আমি বিশ্বাস করি দেশের সরকার আছে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী আছে, আদালত আছে, আইনের সুস্পষ্ট ধারা আছে। আমার ওপর কোনো হামলা হলে আমি সঙ্গে সঙ্গে আইনের কাছে যাই, কিন্তু আইন যদি আমার ব্যাপারে নীরব থাকে তাহলে আমরা বিচারের দাবিতে যেকোনো কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকতে বাধ্য হব।

আমি লক্ষ করেছি আমাদের দেশের কিছু গণমাধ্যম বাদে অধিকাংশ মূলধারার গণমাধ্যম সুজন হত্যার ব্যাপারটি সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে গিয়েছেন। অথচ দেশের ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েন। অপ্রয়োজনীয় অনর্থক বিষয় নিয়ে তারা জাতিকে মাতিয়ে তোলেন। এত বড় একটা সন্ত্রাসী ঘটনা হল, তারা একটা প্রতিবেদন করলেন না। মিডিয়াগুলোর উচিত ছিল এই সংবাদটিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা, জাতির সামনে তুলে ধরা। কারণ এরকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যারা করছে তারা জাতির সামনে না আসায় আরও প্রশ্রয় পাচ্ছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করার। কিন্তু মিডিয়া কোন অদৃশ্য শক্তির ইশারায় হেযবুত তওহীদের ওপর এই অন্যায় হওয়ার ঘটনাটি প্রচারের আওতায় আনেননি। আমি বলতে চাই যদি অন্যায়কে সমর্থন করা হয়, অন্যায় কি আশকারা দেওয়া হয়, তবে সন্ত্রাসীরা এই দেশ সমাজকে তারা বিনাশ করে ছাড়বে।

আমি হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের ভাই-বোনদের বলতে চাই, আপনারা নিঃস্বার্থভাবে মানবতার কল্যাণে আল্লাহর সত্যদীন মানবজীবনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য রাস্তায় নেমেছেন, কারও পকেটের টাকা খরচ করে নয়, কোনো অন্যায় করে নয়। কেউ বলতে পারবে না হেযবুত তওহীদ একটা টাকা বিদেশে পাচার করেছে। আপনারা আইন ভঙ্গ না করার নীতিতে অটল থাকবেন। আমরা দেখেছি রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সরকারি দল বিরোধী দল মারামারি দাঙ্গা হাঙ্গামা জ্বালাও পোড়াও হরতাল অবরোধ ইত্যাদি করে মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। কিন্তু ২৭ বছর হেযবুত তওহীদ কোন অন্যায় করেনি।

আমরাও মানুষ, আমাদেরও দেহে রক্তমাংস রয়েছে। বাংলাদেশের আইনে আমাদের আক্রান্ত হলে আত্মরক্ষার অধিকার দেওয়া হয়েছে। কথা বলার অধিকার, বিশ্বাস স্থাপনের অধিকার, বই-পুস্তক প্রকাশ করার অধিকার, মসজিদ মাদ্রাসা গঠন করার অধিকার, কল কারখানা ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করার অধিকার আমাদের মানবাধিকার, শাসনতান্ত্রিক অধিকার, নাগরিক অধিকার। কেউ যদি আমাদের এই অধিকারে হস্তক্ষেপ করে তবে আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে আমরা বাধ্য হবো।

আমি সন্ত্রাসীদের বলতে চাই, তোমরা সংখ্যায় যত বেশিই হও না কেন মনে রেখ, আমেরিকার বাহান্ন হাজার সৈন্য ভিয়েতনামে পরাজিত হয়েছে, পাকিস্তানের শক্তিশালী সেনাবাহিনী বাংলার দামাল ছেলেদের হাতে ’৭১ সালে পরাজিত হয়েছে। তোমরা সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের অগ্রগতি উন্নতিকে স্তব্ধ করতে পারবে না। আল্লাহর রসুল তাঁর সাহাবায়ে কেরাম যেভাবে রক্ত দিয়ে খেয়ে না খেয়ে, পেটে পাথর বেঁধে, গাছের লতাপাতা খেয়ে, লড়াই করে মদিনাকে রক্ষা করেছিলেন, ইনশাল্লাহ সেভাবে বাংলার মাটিকে জঙ্গিবাদের আখড়া হতে দেব না।

আল্লাহ মো’মেনদের জান মাল কিনে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে। মো’মেন মানবতার কল্যাণে কাজ করবে, মো’মেন কোন অন্যায় করবে না, সমগ্র মো’মেন জাতি হবে একটা, হুকুম চলবে শুধু আল্লাহর, নেতা হবে একজন। আমরা সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করব এটাই আমাদের জেহাদ। হেযবুত তওহীদের সদস্যরা এখন থেকে কান খাড়া রাখবেন, চোখ খোলা রাখবেন এবং প্রস্তুত থাকবেন, জাতি রক্ষার জন্য, মাটি রক্ষার জন্য, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যখনই ডাক দেওয়া হবে সারা বাংলাদেশ থেকে আপনারা পঙ্গপালের মতো লক্ষ লক্ষ বীর জনতা বেরিয়ে আসবেন।

সন্ত্রাসীরা হুমকি দিলে আপনারা হুমকি দিবেন না, তারা গালি দিলে আপনারা গালি দিবেন না। আমরা দেখব যতক্ষণ দেশে সরকার আছে যতক্ষণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে, ততক্ষণ আমরা আইনের দ্বারস্থ হব। আপনাদের উপর যদি হুমকি দেওয়া হয় সঙ্গে সঙ্গে আপনারা থানায় যাবেন। ওসি সাহেবকে জানাবেন, ওসি সাহেব যদি গুরুত্ব না দেন, এসপি সাহেবকে জানাবেন। এসপি সাহেব যদি গুরুত্ব না দেন, ঢাকায় পুলিশের আইজি সাহেবকে জানাবেন, আইজি সাহেব শুধু গুরুত্ব না দেয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহেবকে জানাবেন। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানাবো। এরপর আদালতে রয়েছে আদালতে মামলা করবেন।

পাবনার ঘটনায় আমরা এসপি সাহেবের কাছে গিয়েছি। এসপি সাহেব আমাদের আশ্বস্ত করে বলেছেন সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করা হবে। তিনি তার কথা রেখেছেন, ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু বাকি ১৫/২০ জনকে আজও গ্রেফতার করা হয়নি। তখন আমরা এসপি ও ওসি সাহেবকে বলেছি, আমাদের চাওয়া হল সুজন হত্যাকারী কারা, কারা ইন্ধনদাতা, কারা উস্কানি দাতা, কারা মিথ্যা ফতোয়া দিয়ে হ্যান্ডবিল রচনা করে, বইয়ের কথাকে টুইস্ট করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে, মসজিদের মিম্বরে বসে, মাদ্রাসা, মাহফিলে বসে মানুষকে উস্কে দেয়- এরা কারা এদেরকে চিহ্নিত করুন।

সাংবাদিকরা আদালতে দুইজন হামলাকারীকে প্রশ্ন করেছেন, আপনারা এই হামলা কেন করেছেন? তারা বলেছে, আমাদের বলা হয়েছে এরা নাকি বিধর্মী হয়ে গিয়েছে। এই মিথ্যা ফতোয়া কারা দিল? এসপি সাহেবকে বলেছি এদের তাত্ত্বিক গুরুকে খুজে বের করুন, এদের মুখোশ উন্মচন করুন। এই মামলাকে যেন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা না হয়। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা আমাদের নিশ্চিত করেছেন, সুজনের হত্যাকারীদের আমরা অবশ্যই সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যাবস্থা করব। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন আমরা দেখতে চাই।

আমার এলাকা নোয়াখালীতে ২০১৬ সালে দুইজন ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আজ পর্যন্ত বিচার পাইনি। আসামিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে, বিচারের আওতায় আসেনি। সাইফুল্লাহ শহীদ হলেন বিচার হয়নি, রাবেয়া শহীদ হলেন বিচার হয়নি, খোকন শহীদ হলেন বিচার হয়নি, রুবেল শহীদ হলেন বিচার হয়নি, এবার সুজন শহীদ হলেন- এখনও বহু আসামি গ্রেফতার হয়নি। এই বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে না আসলে সন্ত্রসী, জঙ্গিবাদী, ধর্মব্যবসায়ীরা বাংলাকে ইরাক সিরিয়া আফগানিস্তান বানিয়ে ফেলবে। আমি আপনাদের স্পষ্ট করে বলতে চাই, আপনারা যদি দুনিয়ার কোনো স্বার্থ না চান, কোন অন্যায় না করেন তাহলে আমরা সর্বদা আইনের দ্বারস্থ হব। গত ২৭টি বছর ধরে আমরা রক্ত পানি করে রাষ্ট্রের কল্যাণে কাজ করেছি, এবার দেখব রাষ্ট্র আমাদেরকে আইনের সুরক্ষা কী দেয়।

[লেখাটি ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে রাজধানীর উত্তরায় অনুষ্ঠিত সুজন হত্যার প্রতিবাদ সমাবেশে হেযবুত তওহীদের এমামের প্রদত্ত ভাষণ থেকে সম্পাদিত]

সার্চ করুন

যুক্ত হোন আমাদের ফেসবুক পেজের সাথে...