
মহানবীর (সা.) আগমনের উদ্দেশ্য
আমরা যারা নিজেদেরকে উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করি, আমাদের কাছে কিছু প্রশ্নের উত্তর সুস্পষ্ট, এক ও অভিন্ন থাকতে হবে। যেমন রসুলাল্লাহর আগমনের উদ্দেশ্য কী? আল্লাহ

জনতার প্রশ্ন – আমাদের উত্তর
প্রশ্ন: হেযবুত তওহীদ মানুষকে কলেমার দিকে আহ্বান করছে। কলেমাকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। কিন্তু অন্যান্য ফরজ ও সুন্নত আমলগুলো পালন করার নসিহত করছে না কেন? উত্তর:

কারা সেই জান্নাতি ফেরকা?
আল্লাহর রসুলের ভবিষ্যদ্বাণীগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি ভবিষ্যদ্বাণী হচ্ছে, “এমন এক সময় আসবে যখন আমার উম্মাহ তিয়াত্তর ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে এবং এদের মধ্যে একটি ভাগ

আল্লাহ ঐক্যহীন জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করেন না
‘বিশ্বনবী একদিন সাহাবাদের সামনে একটি সোজা লাইন টানলেন (বোধহয় মাটির উপর), তারপর বললেন, এই হচ্ছে সহজ সরল পথ, সেরাতুল মোস্তাকীম। তারপর সেই সরলরেখা থেকে ডান

জৈবিক চাহিদা মেটানোই কি মানবজীবনের লক্ষ্য?
পশ্চিমা জড়বাদী সভ্যতার ডান চোখ অন্ধ বলে এই সভ্যতা জীবনের আত্মা ও পরকালের দিকটি একেবারেই দেখতে পায় না। কেবল বাম চোখ দিয়ে জীবনের একটি দিক

ইতিহাসের উপেক্ষিত অধ্যায়; মহানবীর সহিষ্ণুতা ও আমাদের শিক্ষা
৬২৮ খ্রিস্টাব্দের জিলকদ মাস। আরবে তখন মোহাম্মদ (সা.) ও তাঁর অনুসারীদের নিয়ে ব্যাপক হুলুস্থুল চলছে। ইতোমধ্যেই বদর, ওহুদ, খন্দক ইত্যাদি বড় বড় যুদ্ধ হয়ে গেছে।

রাজনৈতিক ইসলামে হেকমতের নামে গোঁজামিল
আল্লাহর রসুল কোনোদিন প্রতিপক্ষের সঙ্গে কোয়ালিশন করে ক্ষমতায় যান নি। তিনি যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছেন, সন্ধি করেছেন। এই সবই তিনি করেছেন কাফেরদের সঙ্গে। কিন্তু

বঙ্গভূমিতে ইসলাম আনলেন যারা
মানব ইতিহাসের গত ১৪০০ বছরের উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো অধিকার করে রয়েছে মুসলিমরা। আর মুসলিমদের ইতিহাসে যে জিনিসটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছে তাহলো তাদের সংগ্রামী জীবন।

কর্মফল এড়াবেন কীভাবে?
প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল রয়েছে। আপনি যদি ভালো কাজ করেন তবে সেই কাজের ফল একরকম আবার আপনি যদি খারাপ কাজ করেন তবে সেই কাজের ফল

প্রশ্ন তুললেই কেন তারা রেগে যান?
হেযবুত তওহীদ আন্দোলন একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক আন্দোলন যা নিঃস্বার্থভাবে মানবতার কল্যাণে নিজেদের জীবন ও সম্পদকে উৎসর্গ করে সংগ্রাম করে যাচ্ছে। ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা মানবজাতির সামনে