সাতক্ষীরা সদরের বল্লী ইউনিয়নের আমতলা খানজাহান আলী আলিম মাদ্রাসায় হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে এবং খানজাহান আলী আলিম মাদ্রাসার সভাপতি ডাঃ মিজানুর রহমান এর সহযোগিতায় এক আলোচনা
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ আল্লাহ, আল্লাহর রসুল ও ধর্মগ্রন্থকে প্রাণের চেয়েও বেশি ভালোবাসে। কাজেই এই ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোর ধর্মবিশ্বাস অবজ্ঞা করার বা অস্বীকার করার কোনো
আজ পৃথিবীতে মুসলিম বলে পরিচিত যে বিশাল জনসংখ্যাটি আছে সেটার করুণ অবস্থা কারও অজানা নেই। জাতিতে জাতিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এই জনসংখ্যাটি পৃথিবীর সর্বত্র পরাজিত, লাঞ্ছিত, অপমানিত,
রাকীব আল হাসান: আবদুস সাত্তার রচিত, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত ‘আলীয়া মাদ্রাসার ইতিহাস’ নামক বিরল তথ্যসমৃদ্ধ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ
বাবার ইচ্ছা ছিল আমাকে কোর’আনের হাফেজ বানাবে। তাই শিক্ষাজীবনের শুরুটা হয় হাফেজিয়া মাদ্রাসার কঠোর অনুশাসনের মধ্য দিয়ে। এরপর আলিয়া মাদ্রাসায়ও ছাত্রজীবনের বেশ কিছু সময় অতিক্রান্ত
একে ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা দ্বারা প্রতিস্থাপিত করতে হবে। সব ধর্মেই ধর্মব্যবসা নিষিদ্ধ। প্রকৃতপক্ষে মানুষের শান্তি চাইলে ধর্মব্যবসা বন্ধ করতে হবে। কীভাবে এটা করা সম্ভব সে
রাকীব আল হাসান: মানুষ আর দশটা প্রাণীর মতো নয়। সে দেহ এবং আত্মার সমন্বয়ে উন্নত বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অসাধারণ একটি সৃষ্টি। সে একাধারে আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বনিকৃষ্ট
রিয়াদুল হাসান: ঔপনিবেশিক আমলে ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী আমাদের এই উপমহাদেশের মানুষকে সম্পূর্ণরূপে পদানত করার জন্য যতগুলি ষড়যন্ত্র করেছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন। তারা ঐ
রাকীব আল হাসান: দেশ সমাজ ও জাতি গঠনে গণমাধ্যম ও চলচ্চিত্রের ভূমিকা অপরিসীম। চলচ্চিত্রের মাধ্যমে একটি জাতির প্রকৃত চরিত্র প্রতিফলিত হয়। সেই সাথে জাতির
রুহুল আমীন : এই কথা অনস্বীকার্য যে, আল্লাহর রসুল মোহাম্মদ (দ:) তাঁর উপর অর্পিত দায়িত্ব (সমস্ত পৃথিবীতে এই শেষ দীন প্রতিষ্ঠা) পূরণ করার জন্য যে
