[তাদের অনুসরণ করো যারা তোমাদের কাছে বিনিময় চায় না এবং সঠিক পথে আছে। (সুরা ইয়াসীন ২১)] এ কথা অনস্বীকার্য যে বর্তমানে সম্পূর্ণ মানবজাতি এক বিরাট
রেজাউল করিম: ‘মানবতার কল্যাণে সত্যের প্রকাশ-ধর্মব্যবসায়ীদের অপপ্রচার- নারী মুক্তির অন্তরায়’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে গণসচেতনতা বৃদ্ধি ও সাধারণ মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব
শেখ মনিরুল ইসলাম, মুখপাত্র, হেযবুত তওহীদ আমাদের দেশের অধিকাংশ জনগণ ধর্মভীরু এবং তারা ধর্মীয় বিষয়গুলির ব্যাপারে ধর্মব্যবসায়ী আলেম মোল্লা শ্রেণির উপর নির্ভরশীল। এই আলেম মোল্লাদের
ধর্মব্যবসায়ীরা তাদের ধর্মব্যবসার পেছনে যে যুক্তিসমূহ উপস্থাপন করে থাকে তার যথার্থতা যাচাই করা যাক। দেখা যাক তাদের এই পেশা যুক্তির বিচারে কতটা টেকসই। ধর্মজীবীদের একটি
পাঠক-জিজ্ঞাসা: ইদানীং দেশেরপত্রে প্রকাশিত বিভিন্ন নিবন্ধ পাঠ করার পর অনেক পাঠক টেলিফোনে অভিযোগ করেন যে হেযবুত তওহীদ ইসলামের কথা বলে, আল্লাহর সার্বভৌমত্বের কথা বলে, শেষ
সারা দুনিয়ায় কিছুদিন আগে বাম আদর্শের জয়জয়কার ছিলো, এখনও বিশ্বের অনেক স্থানে বামপন্থীদের নাম সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয়। পুরো রাশিয়া, পূর্ব ইউরোপ, দক্ষিণ
হেযবুত তওহীদ: দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কিছু মাদ্রাসা পড়–য়া ছাত্র, শিক্ষক ও ধর্মব্যবসায়ী সম্প্রতি দৈনিক দেশেরপত্র ও এর সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত কিছু তিক্ত সত্যের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ
রিয়াদুল হাসানঃ যামানার এমাম, এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী ১৪০০ বছর পূর্বের সত্য-সুন্দর প্রকৃত ইসলামকে তার অনাবিল রূপে মানবজাতির সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি কোর’আন-হাদিস
মোহাম্মদ মাসুদ রানা: পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই ধর্মভীরু, তবে তারা ধর্মীয় বিষয়গুলির ব্যাপারে ধর্মব্যবসায়ী আলেম মোল্লা ও পুরোহিত শ্রেণির উপর করে। তারা জানেই না যে, এই
ধর্মব্যবসা: আমাদের সমাজে বহু পন্থায় ধর্মকে পুঁজি করে স্বার্থ হাসিল করা হয়। নামাজ পড়িয়ে, কোর’আন খতম দিয়ে, মিলাদ পড়িয়ে, জানাজা পড়িয়ে, খোতবা-ওয়াজ করে, পরকালে মুক্তিদানের