বাংলাদেশসহ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর রাজনৈতিক পরিস্থিতি হোচ্ছে এখানে জনতার নামে, গণতন্ত্রের নামে যার যা খুশি তাই করাকে বৈধতা দান করা হয়। এমনকি জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে
মোহাম্মদ আসাদ আলী: পৃথিবীতে এখন গণতন্ত্রের জয়জয়কার। জয় পাশ্চাত্যেরও। প্রায় সকল জাতিগোষ্ঠীই পাশ্চাত্য থেকে গণতন্ত্র আমদানি করে তার স্বাদ উপভোগ করছে। গণতন্ত্র যেন অমৃতভাণ্ডার, যার
মাহবুব আলী : বর্তমান পৃথিবীতে মুসলিম বলে পরিচিত ১৬০ কোটির এই জনসংখ্যাটির কী করুণ অবস্থা! পৃথিবীর অন্য সব জাতিগুলি এই জনসংখ্যাকে পৃথিবীর সর্বত্র ও সর্বক্ষেত্রে
হজ্জের সময় ঘনিয়ে আসল। মক্কায় গিয়ে হজ্জ উদ্যাপন করতে মহানবী (স.)-এর প্রাণ আকুল হয়ে উঠল। তিনি বহু সহচর সঙ্গে নিয়ে মদীনা হতে যাত্রা করলেন। মহানবী
সাইদুর রহমান: যে তওহীদের উপর ভিত্তি করে পৃথিবীর সমস্ত জীবন-ব্যবস্থা, দীন অবতীর্ণ হয়েছিল, সেই তওহীদ যেমন পৃথিবীর কোন জাতির মধ্যে নেই, তেমনি এই তথাকথিত ‘মুসলিম’
প্রশ্ন: আপনারা ইসলামের কথা বলেন কিন্তু আপনাদের পোশাক ইসলামী ভাবধারার নয় কেন? উত্তর: ইসলামী ভাবধারার পোশাক বলতে আপনি কী বোঝেন সেটা আগে জানা আবশ্যক। ইসলামের
মাননীয় এমামুয্যামানের লেখা থেকে: বর্তমান মোসলেম নামধারী জনসংখ্যার একমাত্র কাজ হোচ্ছে আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া। এর ধর্মীয় নেতারা, আলেম, মাশায়েখরা এই দোয়া চাওয়াকে বর্তমানে একটি
-মাননীয় এমামুয্যামানের লেখা থেকে: বর্তমানে মো’মেন, মোসলেম এবং উম্মতে মোহাম্মদীর দাবিদার এই জাতির আসল অবস্থান কোথায় তা নির্ধারণ করা অতি প্রয়োজন। এই অবস্থান নির্ধারণ কোরতে
এমামুযযামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী: আল্লাহ বোলেছেন, “যে যতখানি চেষ্টা কোরবে তার বেশী তাকে দেয়া হবে না (কোর’আন- সুরা আন-নজম ৩৮)”। মসজিদে, বিরাট বিরাট
{এমামুয্যামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর লেখা থেকে} মোসলেম নামধারী এই উম্মাহর আকিদায় বিকৃতি এসেছে বহু আগে। বিশ্বনবী (দ:) তাঁর উম্মাহকে যে আকিদা শিক্ষা দিয়ে গিয়েছিলেন
