হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

Cover Image Noakhali Handbill-2

Reasons for repeated attacks, arson and brutal killings on Hezbut Tawheed in Sonaimuri

বিষয়বস্তু

The ancestral home of Hossain Mohammad Salim, honorable leader of Hezbut Tawheed movement placed at Sonaimuri, Noakhali. He started preaching the true ideology of Islam, the Deen of Allah in that place after joining the movement. However, a self-interested and religion mongers group stood up as the main barrier in the way of that preaching. They started spreading propaganda among the mass that Hezbut Tawheed gets money from Christians, buries with black cloth, becomes a Christian with a seal on the thigh, and so on. The superstitious fanatics of the village got influenced by these lies. There, the house of honorable Emam of Hezbut Tawheed was repeatedly attacked, looted, and set on fire by creating religious insanity.

On March 14, 2016, a mosque, was under construction on the premises of the house of honorable Emam was attacked by spreading rumors that it was a church. Two members were slaughtered with sharp weapons. Houses were set on fire. 114 members were attempted to burn. Why this attack again and again? Which truth they are so desperate to hide?

Be Parents Cover Output

বি প্যারেন্টস

বিষয়বস্তু

একটি শিশু একটি স্বপ্ন। একটি সুস্থ শিশু সকল বাবা-মায়ের প্রত্যাশা। সময়ের সাথে সাথে একটি শিশু শারীরিক মানসিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে বেড়ে সে হয়ে ওঠে একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষ। কিন্তু অনেক সময় এর ব্যতিক্রমও ঘটতে দেখা যায়। অনেক শিশু নানা ধরনের প্রতিকূলতা নিয়ে জন্মায়। এইসব সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিকার ও প্রতিরোধযোগ্য। একটু সচেতনতা দিতে পারে শিশুকে সুস্থ সুন্দর অনাবিল প্রশান্তিময় জীবন। আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে আমরা তার জন্য একটি সুন্দর সাজানো বাগান চাই। মা-বাবার ঘরটা হয়তো শিশুর জন্য সাজানো বাগান। কিন্তু এই পৃথিবীকে আমরা কি তার জন্য সুন্দর সাজানো বাগানের মতো করতে পেরেছি? অথবা সুকান্তের সেই বাসযোগ্য পৃথিবী? হয়তো পেরে উঠি না আমরা; কিন্তু একটি শিশুকে আমরা যদি বড় করে তুলি আপন মমতায়, সঠিক ও পূর্ণ বিকাশে তাহলে সে হয়তো তার পৃথিবীটাকে তার মনের মতো করেই বাসযোগ্য করে তুলবে। মনের মতো সাজাবে তার আপন পৃথিবী নামের বাগানটাকে

Arekti Bisswojuddho Cover Final

আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ

বিষয়বস্তু

পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্করতম শব্দটির নাম ‘যুদ্ধ’। তবে ইতিহাস বলে যুদ্ধ যেমন মহাপ্রলয় নিয়ে আসে তেমনি যুদ্ধ সবকিছুকে ভেঙে চুরমার করে নতুন সভ্যতার বার্তাও নিয়ে আসে। তবুও যুদ্ধ কেউ চায় না। কিন্তু যুদ্ধ বেঁধে যায়। কখনো কখনো যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠে। যুদ্ধের মাধ্যমে পরাশক্তিগুলো বিশাল জনগোষ্ঠীর অধিকার হরণ করে, যুদ্ধের পথ ধরে মুক্তিকামী জনতা মুক্তির পথ খুঁজে পায়। যুদ্ধের ধর্ম এটাই। বিগত শতাব্দি ধরে সমাজতান্ত্রিক ব্লক আর গণতান্ত্রিক ব্লক অস্ত্র হাতে একে অপরের দিকে তাক করে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে। তাদের এ স্নায়ু যুদ্ধ যেনো আটশত কোটি বনি আদমকে বারুদের পাহাড়ের চূড়ায় বসিয়ে রেখেছে। বারুদের এ উত্তপ্ত পাহাড়ে বিস্ফোরণ ঘটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। যুদ্ধের একটা চূড়ান্ত ধ্বংসাত্মক রূপ আছে। তারই প্রথম ধাপ বোধ হয় দেখতে যাচ্ছি আমরা ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের মধ্য দিয়ে।

Dunham Lecture Cover

যদি জাগে প্রাণ

বিষয়বস্তু

সাহিত্যে সময়ের প্রতিফলন ঘটে, সেটা সচেতনভাবে হোক বা অবচেতনে। সাহিত্য যদি সময়োপযোগী না হয় তাহলে সেটা পাঠক সমাজে সমাদৃত হয় না। মানুষের সমাজে সুসময় ও দুঃসময় পালাক্রমে আসে। সাহিত্যে সেই সময়ের ছায়া পড়ে। আর নিজের সময়টাকে লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার দায়বদ্ধতাও সাহিত্যিকের থাকে। এ বইটিতে যে লেখাগুলো
স্থান পেয়েছে সেগুলো চলমান সময় দ্বারা অনুপ্রাণিত।

Noakhali_Book_Cover-min

সোনাইমুড়ীতে বারবার হামলার নেপথ্যে

বিষয়বস্তু

নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে মাননীয় এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম-এর পৈতৃক নিবাস। আন্দোলনে যোগদান করেই তিনি সেখানে আল্লাহর সত্যদীনের বাণী প্রচার করতে শুরু করেন। এ সত্যপ্রচারে প্রবল বাধা হয়ে দাঁড়ায় স্থানীয় স্বার্থান্বেষী একটি মহল এবং ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠী। তারা জনগণের মধ্যে অপপ্রচার চালায় যে হেযবুত তওহীদ খ্রিষ্টানদের থেকে টাকা পায়, কালো কাপড় দিয়ে দাফন করে, উরুতে সিল দিয়ে খ্রিষ্টান হয় ইত্যাদি। গ্রামের গুজবপ্রবণ কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মান্ধ মানুষ তাদের এসব মিথ্যা কথায় প্রভাবিত হয়। সেখানে বারবার ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে হেযবুত তওহীদের এমামের বাড়িতে হামলা, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২০১৬ সালের ১৪ মার্চ বাড়ির প্রাঙ্গনে নির্মীয়মান মসজিদকে গির্জা বলে গুজব রটিয়ে হামলা চালানো হয়। দুইজন সদস্যকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় বাড়িঘর। ১১৪ জন সদস্যকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করে। কেন বারবার এই হামলা? কোন সত্যকে গোপন করার জন্য তারা এত মরিয়া?

gonomaddhomer_koronio

পাশ্চাত্যের মানসিক দাসত্ব দূরীকরণে গণমাধ্যমের করণীয়

বিষয়বস্তু

গণমাধ্যমকে বলা হয় সমাজের দর্পণ। জনমত গঠণের অন্যতম মাধ্যম। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, দাবি, চাহিদার প্রকাশ ঘটে এই গণমাধ্যমের মাধ্যমে। যুগে যুগে বহু আন্দোলন, সংগ্রাম, সংস্কার ইত্যাদির সূত্রপাত ও পরিচালনার অগ্রপথিক ছিল এই গণমাধ্যম। সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে গণমাধ্যম রাখতে পারে অগ্রণী ভূমিকা। বর্তমানে সীমাহীন অন্যায়, অশান্তিতে পরিপূর্ণ এই সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন অত্যাবশকীয়। সমস্ত অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য বিদূরিত হয়ে একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে গণমাধ্যমকর্মীরা হতে পারেন সেই রেনেসাঁ সৃষ্টিকারী ব্যক্তিবর্গ। এজন্য আগে তাদের নিজেদেরকে হতে হবে সেই সত্য-নির্মল আদর্শের ধারক। সেজন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনার লিখিত সংযোজন এই বইটি।

dajjal_the_judio_christian_civilization_eng_book_cover

Dajjal? The Judio-Christian ‘civilization’!

বিষয়বস্তু

Do you know the Dajjal (the anti-christ), the one-eyed giant prophecised by the messenger of allah has already been in existence for the past 473 years & has been identified? You may be amazed to know that it is completely different from what it is thought to be today. To see what it actually is – read the book ‘Dajjal? The judeo-christian civilization!’ and watch the documentary film of “Dajjal? The judeo-christian civilization!”.

jug_sondhikhone_amra_book_cover

যুগসন্ধিক্ষণে আমরা

বিষয়বস্তু

সত্য-মিথ্যার দ্বন্দ্বই মানবজাতির প্রকৃত ইতিহাস। যখন আলো আসে তখন অন্ধকার দূর হয়। যুগে যুগে মানবসমাজে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন মহামানবগণ। বর্তমানের এই যুগসন্ধিক্ষণে সেই সত্যের মশাল জ্বালিয়েছেন যামানার এমাম। সত্যের আলোয় মিথ্যাকে চিনে নিন।

sammobad-book-cover

শ্রেণিহীন সমাজ, সাম্যবাদ ও প্রকৃত ইসলাম (সংক্ষেপিত)

বিষয়বস্তু

সমাজতান্ত্রিকদেরকে গড়পড়তায় নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এ ধারণা ঠিক নয়। বস্তুত তাদের অধিকাংশই ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব থেকে নিজেদের মননকে মুক্ত করতে সচেষ্ট। বর্তমানে পৃথিবীতে বিরাজিত সবগুলো ধর্মই যখন সঠিক রূপ হারিয়ে বিকৃত হয়ে ধর্মব্যবসায়ীদের পণ্যে পরিণত হয়েছে, যেগুলোকে অপব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধাবাদী গোষ্ঠী মানুষের সমাজকে পশুর সমাজে পরিণত করছে, সেই বিকৃত ধর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়াই স্বাভাবিক। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীরা ব্যক্তিজীবনে যে অতুলনীয় ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং যে দুঃসাহসী সংগ্রামে জীবনপাত করেছেন, এটা হওয়া খুবই স্বাভাবিক ছিল যে, তারা সর্বযুগে পূজনীয় থাকবেন। কিন্তু বাস্তবে সেটা হয় নি। কারণ সমাজতান্ত্রিক আদর্শ মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এককালের সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র আজ ঘোর পুঁজিবাদী দেশে পরিণত হয়েছে, আর নেতারা মার্কস লেনিনের আদর্শ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে পরিণত হয়েছেন গণতান্ত্রিক পুঁজিপতি বুর্জোয়ায়।
সর্বত্যাগী সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা হেযবুত তওহীদ বলতে চাই, আমরাও মানবতার কল্যাণে নিজেদের সকল সম্পদ, জীবন, পরিবার, পুত্র-পরিজন ত্যাগ করেছি। তবে আমাদের জীবন ধন্য যে, আমরা সঠিক প পেয়েছি যা পরীক্ষিত সত্য। তাই ঘুঁণে ধরা সমাজটিকে যারা পুনর্নির্মাণ করতে চান, সর্বপ্রকার অবিচার, অত্যাচার, ধর্মব্যবসা, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও শোষণের প্রতিবাদে যার হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে ওঠে, মহাসত্যের আহ্বানে যাদের হৃদয়তন্ত্রীতে ঝংকার খেলে যায়, সেই মানবধর্মের অনুসারীদের প্রতি আমাদের আহ্বান- আসুন, পথ পাওয়া গেছে।

akidah-book-cover

মোমেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদীর আকিদা

বিষয়বস্তু

একটি কথায় সবাই একমত হবেন যে, আকিদাবিহীন ঈমান মূল্যহীন। তাই আমাদেরকে আগে এই দ্বীনের আকিদা সম্পর্কে সম্মক ধারণা লাভ করতে হবে। মো’মেন, মুসলিম, উম্মতে মোহাম্মদীর আকিদা কী- তা জানতে হলে এই পুস্তিকাটি পড়ুন।

hedayah_taqwah_book_cover

তাকওয়া ও হেদায়াহ

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর আগে মহানবী (দ.) পৃথিবীর মানুষের জন্য যে দীন, জীবনব্যবস্থা নিয়ে এসে সমস্ত জীবনের সাধনায় আরবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং তাঁর নিজের হাতে গড়া জাতির উপর সেটাকে সর্বাত্মক সংগ্রামের মাধ্যমে পৃথিবীময় প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করে আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছিলেন, সেই দীনটি আর আজ আমরা যে দীন অনুসরণ করি এই দু’টি দীন শুধু যে একই দীন নয় তাই না, এ দুটি পরস্পরবিরোধী, বিপরীতমুখী দুটো দীন। এই দুইটি দীনের মধ্যে মিল শুধু দৃশ্যত বাইরের; ভেতরে এ দু’টি বিপরীতধর্মী। কারা এই সত্য গ্রহণ করে সেই প্রকৃত দীন তাদের জীবনে আবার প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা, ‘জেহাদ’ করবেন, কারা এ সত্য প্রত্যাখ্যান করবেন তা আমি জানি না। আমার হাতে হেদায়াতের শক্তি নেই, হেদায়াতের ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর কাছে।