হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

hedayah_taqwah_book_cover

তাকওয়া ও হেদায়াহ

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর আগে মহানবী (দ.) পৃথিবীর মানুষের জন্য যে দীন, জীবনব্যবস্থা নিয়ে এসে সমস্ত জীবনের সাধনায় আরবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং তাঁর নিজের হাতে গড়া জাতির উপর সেটাকে সর্বাত্মক সংগ্রামের মাধ্যমে পৃথিবীময় প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করে আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছিলেন, সেই দীনটি আর আজ আমরা যে দীন অনুসরণ করি এই দু’টি দীন শুধু যে একই দীন নয় তাই না, এ দুটি পরস্পরবিরোধী, বিপরীতমুখী দুটো দীন। এই দুইটি দীনের মধ্যে মিল শুধু দৃশ্যত বাইরের; ভেতরে এ দু’টি বিপরীতধর্মী। কারা এই সত্য গ্রহণ করে সেই প্রকৃত দীন তাদের জীবনে আবার প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা, ‘জেহাদ’ করবেন, কারা এ সত্য প্রত্যাখ্যান করবেন তা আমি জানি না। আমার হাতে হেদায়াতের শক্তি নেই, হেদায়াতের ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর কাছে।

soumer_uddesho

সওমের উদ্দেশ্য

বিষয়বস্তু

সওম শব্দের অর্থ আত্মসংযম, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ (Self Control) করা, বিরত থাকা। রোযা তথা সওমের উদ্দেশ্য এই যে, মো’মেন ব্যক্তি সারাদিন পানাহার ও জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন, নিজের আত্মাকে শক্তিশালী করবেন। তিনি অপচয় করবেন না, পশুর ন্যায় উদর পূর্তি করবেন না। তিনি হবেন নিয়ন্ত্রিত, আত্মত্যাগী। বঞ্চিত, ক্ষুধার্ত, দরিদ্র মানুষের দুঃখ অনুভব করে তিনি তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেবেন। আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকবেন অর্থাৎ তিনি হবেন তাকওয়াবান। তার এই চরিত্রেরপ্র তিফলন ঘটবে সামাজিক ও জাতীয় জীবনে। গড়ে উঠবে এমন এক সমাজ যেখানে সবাই একে অপরের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে উৎসাহী হবে, বিরাজ করবে পরস্পর সহমর্মিতা, সহানুভূতি, ভ্রাতৃত্ব। প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তি।
কিন্তু আজকের বাস্তবতা এই যে, বর্তমানে এই মৌলিক শিক্ষা হারিয়ে সওম বা রোযা যেন হয়ে গেছে কেবল ‘না খেয়ে থাকা’র নামান্তর। দেখা যায়, রমজান আসলেই মুসলিমদের মধ্যে হুলুস্থুল পড়ে যায়। নিত্য প্রয়োজনীয় প্রতিটি দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে হয়ে ওঠে আকাশছোঁয়া। সংযমের মাস এলেই মুসলিমদের সংযমের সব বাঁধ যেন ভেঙে যায়। মানুষ আত্মকেন্দ্রিকতা এবং স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে ওঠতে পারে না। ক্ষুধার্ত, হতদরিদ্র মানুষের দুঃখ অন্যরা অনুভব করে না। ফলে তাদের ভাগ্য পরিবর্তনেও তারা সচেষ্ট হয় না। কেবল সওয়াব ও আত্মপ্রচারের আশায় কিছু দান-খয়রাত করতে দেখা যায়। সমাজে অন্যায়-অবিচার আগের মতোই চলমান থাকে। সত্য-মিথ্যা, ন্যায়-অন্যায়ের বোধ অর্থাৎ তাকওয়া সৃষ্টি করতে ব্যর্থ আজকের এই রোযা বা সওম।
প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লাহ যেখানে কোরআনে বলেছেন, তাকওয়া সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই তিনি সওমকে ফরজ করেছেন (সুরা বাকারা- ১৮৩), সেখানে এই উদ্দেশ্যই যখন বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তখন আল্লাহর কাছে আমাদের সারাদিন না খেয়ে থাকার মূল্য কতটুকু? আল্লাহর রসুল (স.) বলেছেন, “এমন এক সময় আসবে যখন মানুষ সওম রাখবে কিন্তু সেটা হবে কেবল না খেয়ে থাকা (অর্থাৎ সওমের উদ্দেশ্যই পূরণ হবে না)।” তবে কি আজ সেই সময় উপস্থিত? বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন। বইটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সওমের খুঁটিনাটি মাসলা-মাসায়েলের বিবরণী নয়, বরং এর মূল উদ্দেশ্য (আকিদা) কী সে সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। কেন বর্তমানে সমাজে সওমের শিক্ষার প্রতিফলন নেই আর কিভাবে সওমকে তার প্রকৃত অবস্থানে নিয়ে যাওয়া যায়, কোরআন-হাদিস, ইসলামের প্রকৃত আকিদার আলোকে অত্যন্ত যৌক্তিকভাবে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। একজন সচেতন মুসলিমের কোনোভাবেই উচিত হবে না বইটি এড়িয়ে যাওয়া।

potraboli_book_cover

বাংলাদেশ সরকারের প্রতি যামানার এমামের পত্রাবলী

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের সূচনালগ্নেই এমামুযযামান এর কয়েকটি মূল নীতি নির্দ্ধারণ করেন যার একটি হোচ্ছে, এই আন্দোলন দেশের প্রচলিত আইনবিরোধী কোন কাজ কোরবে না। এমামের এ নীতি হেযবুত তওহীদের প্রত্যেকে অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেন। তাই ধর্মজীবি ও দাজ্জালের অনুসারী মিডিয়ার অপপ্রচারে প্রভাবিত হোয়ে প্রশাসন সন্দেহমূলকভাবে আজ পর্যন্ত ৩৬১ বার এই আন্দোলনের সদস্যদেরকে গ্রেফতার কোরেও তাদের আইনভঙ্গের কোন প্রমাণ পায় নি। তবু হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চোলছে, নির্যাতনও চোলছে। সুতরাং এটা স্পষ্ট যে হেযবুত তওহীদ প্রশ্নে প্রশাসনের অবস্থান সঙ্গতিপূর্ণ নয়। প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের অধিকাংশ কর্মকর্তা হেযবুত তওহীদ সম্পর্কে নিশ্চিন্ত কারণ তারা হেযবুত তওহীদের সম্পর্কে তদন্ত কোরে এর কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জেনেছেন। কিন্তু প্রশাসনের উচ্চ ও নিু পর্যায়ের অনেকে এখনও প্রকৃত সত্য না জানার কারণে মিডিয়ার অপপ্রচার দ্বারা প্রভাবিত। প্রশাসনের মধ্যে এই দ্বিধাবিভক্তি থাকায় এবং কোন সুনির্দিষ্ট নীতি না থাকায় হেযবুত তওহীদের কর্মীরা প্রশাসন কর্তৃক নির্মম নির্যাতন ও হয়রানীর শিকার হোয়েই যাচ্ছেন, আবার আদালত থেকে নির্দোষ ঘোষিত হোচ্ছেন। এ অন্যায়ের নিরসনকল্পে মাননীয় এমামুযযামান ২০০৮ সনে গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারকে একটি সমঝোতায় আসার প্রস্তাব করেন। অপর এক চিঠিতে তিনি প্রমাণ উপস্থাপন করেন যে বল প্রয়োগে ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ দমন করা সম্ভব নয়। তিনি এ বিষয়ে সরকারকে সহায়তা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এমন আরও বেশ কয়েকটি চিঠি তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করেন যেগুলি এ বইয়ে সংকলিত হোয়েছে।

Cover Image Noakhali Handbill-2

Reasons for repeated attacks, arson and brutal killings on Hezbut Tawheed in Sonaimuri

বিষয়বস্তু

The ancestral home of Hossain Mohammad Salim, honorable leader of Hezbut Tawheed movement placed at Sonaimuri, Noakhali. He started preaching the true ideology of Islam, the Deen of Allah in that place after joining the movement. However, a self-interested and religion mongers group stood up as the main barrier in the way of that preaching. They started spreading propaganda among the mass that Hezbut Tawheed gets money from Christians, buries with black cloth, becomes a Christian with a seal on the thigh, and so on. The superstitious fanatics of the village got influenced by these lies. There, the house of honorable Emam of Hezbut Tawheed was repeatedly attacked, looted, and set on fire by creating religious insanity.

On March 14, 2016, a mosque, was under construction on the premises of the house of honorable Emam was attacked by spreading rumors that it was a church. Two members were slaughtered with sharp weapons. Houses were set on fire. 114 members were attempted to burn. Why this attack again and again? Which truth they are so desperate to hide?

Proposal-of-hezbut-tawheed

চলমান সঙ্কট নিরসনে হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবনা

বিষয়বস্তু

সমগ্র মানবজাতি আজ নানাবিধ সমস্যায় জর্জড়িত। দুর্বরের উপর সবলের অত্যাচারে, দারিদ্রের উপর ধনীর বঞ্চনায় শোষণে, শাসিতের উপর শাসকের অত্যাচারে, ন্যায়ের উপর অন্যায়ের প্রতাপে আজ পৃথিবীর মানুষ অতিষ্ট। চারদিক থেকে আর্তমানবতার হাহাকার উঠছে- ‘শান্তি চাই, শান্তি চাই’। কিন্তু সেই কাঙ্ক্ষিত শান্তি মিলছে কি? হেযবুত তওহীদ বলছে, মানবতার এই চূড়ান্ত বিপর্যয়ের কারণ একটাই। তা হলো, জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে আল্লাহর হুকুমকে প্রত্যাখ্যান করে ইবলিশ তথা মানুষের তৈরি জীবন ব্যবস্থাকে মেনে নেয়া।
সু সংবাদ এই যে, এই অন্যায় অশান্তি থেকে মুক্তির পথও আল্লাহ তার অশেষ করুণায় হেযবুত তওহীদকে দান করেছেন। তা হলো, আবারও পুরো মানবজাতিকে আল্লাহর দেওয়া সত্য দীনে প্রত্যাবর্তণ করতে হবে। এক আল্লাহর সার্বভৌমত্বকে স্বীকার করে নিয়ে জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে তার বাস্তবায়ন করতে হবে। তবেই এই চলমান সঙ্কট থেকে মানবজাতির মুক্তি মিলবে।

adorshik-lorai

চলমান সংকট নিরসনে আদর্শিক লড়াইয়ের অপরিহার্যতা

বিষয়বস্তু

বর্তমানের বিশ্ব রাজনীতিতে ধর্ম প্রধান একটি ইস্যু (Prime Factor)। ধর্মনিরপেক্ষতা, মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানমনস্কতা, বাকস্বাধীনতা ইত্যাদি ধারণার অপপ্রয়োগের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিন দিন চরম হয়ে উঠছে। যে সব দেশে যুদ্ধ চলছে সেখানে ধর্মবিদ্বেষই মূল ইন্ধনরূপে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশ্চাত্যে আজ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষণে ইসলামবিদ্বেষ বিস্তার করা হচ্ছে। এক মহাযুদ্ধের কালোমেঘ ঘনীভূত হয়ে উঠছে, এমন কি সেই যুদ্ধ টুইন টাওয়ার হামলার মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে বলাও অসংগত হবে না। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর রাজনীতিতেও ধর্ম প্রধান ইস্যু। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সবগুলো দেশেই ধর্মীয় সন্ত্রাস থাবা বিস্তার করেছে। সরকারগুলো তা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে কারণ মানুষের ধর্মবিশ্বাসের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই, সেখানে পূর্ণ আধিপত্য বিভিন্ন ধরনের ধর্মব্যবসায়ীদের।

allahr_mojeja_book_cover

আল্লাহর মো’জেজা: হেযবুত তওহীদের বিজয় ঘোষণা

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের এমাম মানবজাতির সামনে ইসলামের যে রূপটি তুলে ধোরছেন সেটাই যে শেষ নবীর উপরে নাযেল করা আল্লাহর প্রকৃত ইসলাম তা নিশ্চিতভাবে সত্যায়ন করার জন্য আল্লাহ ২০০৮ সনের ২ ফ্রেব্র“য়ারী নিজে এক বিরাট মো’জেজা সংগঠন করেন, যার সাক্ষী হেযবুত তওহীদের ৩১৮ জন সদস্য সদস্যা। এ মোজেজার মাধ্যমে আল্লাহ জানিয়ে দেন যে, হেযবুত তওহীদ সত্য, এর এমামও হক এবং হেযবুত তওহীদ দিয়েই সারা দুনিয়াতে আল্লাহর সত্যদীন কায়েম হবে অর্থাৎ দাজ্জাল ধ্বংস হবে এনশা’আল্লাহ। সেদিন আল্লাহ যে মো’জেজাগুলি ঘটান সে সম্পর্কে এ বইতে সচিত্র তথ্য ও প্রমাণ উপস্থাপিত হোয়েছে। বইটি পাঠে আরও জানা যাবে, মোজেজা ও কেরামতের পার্থক্য কি, কোর’আন কিভাবে ১৯ সংখ্যার বন্ধনে আবদ্ধ এবং একই রকম সংখ্যার মোজেজা আল্লাহ আবার কি রূপে এমামের ভাষণের সময় ঘটালেন ইত্যাদি।

islam_nam_thakbe_book_cover

ইসলাম শুধু নাম থাকবে

বিষয়বস্তু

রসুলাল্লাহ বোলেছেন, এমন সময় আসবে যখন- ইসলাম শুধু নাম থাকবে, কোর’আন শুধু অক্ষর থাকবে, মসজিদসমূহ হবে জাঁকজমক পূর্ণ ও লোকে লোকারণ্য কিন্তু সেখানে হেদায়াহ থাকবে না, আলেমরা হবে আসমানের নিচে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব। রসুলের এই হাদীসটি আজ বাস্তব হলো কিভাবে জানতে পারবেন এই বইটিতে।

e-jatir-paye-book-cover

এ জাতির পায়ে লুটিয়ে পড়বে বিশ্ব

বিষয়বস্তু

মোসলেম জাতি আজ অবহেলিত, অনগ্রসর, দরিদ্র এবং কুসংস্করাচ্ছন্ন। কিন্তু এক পরশপাথরের ছোঁয়ায় এই জাতিটি শ্রেষ্ঠত্বের আসনে অধিষ্টিত হোয়েছিল। আবারও সেই পরশ পাথরের আগমণ ঘোটেছে এবং অচিরেই এই অবহেলিত জাতির পায়ে বিশ্বকে লুটিয়ে পোড়তেই হবে। কিভাবে? জানতে চাইলে আজই বইটি সংগ্রহ করুন।

sufibad_book_cover

বর্তমানের বিকৃত সুফিবাদ

বিষয়বস্তু

ইসলাম সহজ, সরল ও ভারসাম্যযুক্ত এক জীবনব্যবস্থা। দেহ-আত্মা, শরিয়াহ-মারেফতের এক অনন্য ভারসাম্যপূর্ণ জীবন বিধান। কিন্তু সুফিাবাদের বিকৃতির কারণে এই ভারসম্য আজ সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে গেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বইটি সংগ্রহ করুন।