হেযবুত তওহীদ

মানবতার কল্যাণে নিবেদিত

হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

Salah Book Cover For Web

ইসলামের প্রকৃত সালাহ

বিষয়বস্তু

মানুষের জন্য আলস্নাহর দেয়া জীবন বিধানে সালাতের গুরম্নত্ব ও মূল্য অত্যন্ত অধিক। তাঁর কোর’আনে আল্লাহ আশিবারেরও বেশি স্থানে সালাহ-কে উল্লেখ করেছেন, সালাহ কায়েম করতে বলেছেন। আজ পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ, লক্ষ লক্ষ বিরাট বিরাট সুদৃশ্য মসজিদে দিনে পাঁচবার একত্রিত হয় সালাহ কায়েম করতে, আল্লাহর আদেশ পালন করতে। কিন্তু আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে মো’মেনদের সালাহ কায়েম করতে আদেশ করেছেন সে উদ্দেশ্য সাধিত হচ্ছে না। একশ’ পঞ্চাশ কোটির এই জাতিটি, যে জাতিটি নিজেদের মো’মেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করে, এই জাতিটি আজ পৃথিবীর অন্য সব জাতি দ্বারা পরাজিত, লাঞ্ছিত, অপমানিত, নিগৃহীত। অথচ ইতিহাস বলে, রসুলাল্লাহর সময়ের সেই জাতিটি তৎকালীন বিশ্বে উন্নতি-প্রগতিতে ছিল সবার উপরে। জ্ঞান-বিজ্ঞানে, ঐক্যে-আনুগত্যে তাদের সমকক্ষ কেউ ছিল না। একই সালাহ (নামাজ) আদায় করে, আল্লাহর একই আদেশ পালন করে পরিণতির আকাশ-পাতাল ব্যবধান হলো কেন? জানতে হলে বইটি পড়ুন।

mohasotter_ahoban

মহাসত্যের আহ্বান

বিষয়বস্তু

এই পুস্তিকাটি হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের পাঁচটি হ্যান্ডবিলের সঙ্কলন। হ্যান্ডবিলগুলি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হোয়েছিল। এই পুস্তিকাটিতে প্রকৃত ইসলামের আহ্বান, মো’জেজাসহ হেযবুত তওহীদের বেশকিছু মৌলিক বিষয় উঠে এসেছে।

the_lost_islam_book

The Lost Islam

বিষয়বস্তু

The world today is rife with injustice, anarchy, warfare, bloodshed, killings, rape, unemployment, poverty – in one word, turmoil. The oppressed of the world cry Peace! Peace!! It has become unbearable to live in this world with oppression of the weak by the powerful, the deprivation of the poor by the rich, the injustice carried out on the ruled by the rulers, the victory of falsehood over truth and the deception of the innocent by the sly. Despite the fact that the entire of human race is the progeny of one couple, is one family, people have drawn lines and borders on the face of the earth according to their whims thereby giving rise to prolonged causes of enmity, division among humans and bloodshed. Showing total disregard for the way of life prescribed by the Creator, people have invented various different ways of life to govern themselves by. Little do they realize that for as long as they do not abandon the ways of life of their own making and espouse the system sent by the Creator, there is no way that these conflicts among races, warfare and bloodshed will cease. No matter how efficient law-enforcing agencies or how much efforts are made to restore peace, all will be in vain.

sammobad-book-cover

শ্রেণিহীন সমাজ, সাম্যবাদ ও প্রকৃত ইসলাম

বিষয়বস্তু

সমাজতান্ত্রিকদেরকে গড়পড়তায় নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এ ধারণা ঠিক নয়। বস্তুত তাদের অধিকাংশই ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব থেকে নিজেদের মননকে মুক্ত করতে সচেষ্ট। বর্তমানে পৃথিবীতে বিরাজিত সবগুলো ধর্মই যখন সঠিক রূপ হারিয়ে বিকৃত হয়ে ধর্মব্যবসায়ীদের পণ্যে পরিণত হয়েছে, যেগুলোকে অপব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধাবাদী গোষ্ঠী মানুষের সমাজকে পশুর সমাজে পরিণত করছে, সেই বিকৃত ধর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়াই স্বাভাবিক। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীরা ব্যক্তিজীবনে যে অতুলনীয় ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং যে দুঃসাহসী সংগ্রামে জীবনপাত করেছেন, এটা হওয়া খুবই স্বাভাবিক ছিল যে, তারা সর্বযুগে পূজনীয় থাকবেন। কিন্তু বাস্তবে সেটা হয় নি। কারণ সমাজতান্ত্রিক আদর্শ মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এককালের সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র আজ ঘোর পুঁজিবাদী দেশে পরিণত হয়েছে, আর নেতারা মার্কস লেনিনের আদর্শ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে পরিণত হয়েছেন গণতান্ত্রিক পুঁজিপতি বুর্জোয়ায়।
সর্বত্যাগী সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা হেযবুত তওহীদ বলতে চাই, আমরাও মানবতার কল্যাণে নিজেদের সকল সম্পদ, জীবন, পরিবার, পুত্র-পরিজন ত্যাগ করেছি। তবে আমাদের জীবন ধন্য যে, আমরা সঠিক প পেয়েছি যা পরীক্ষিত সত্য। তাই ঘুঁণে ধরা সমাজটিকে যারা পুনর্নির্মাণ করতে চান, সর্বপ্রকার অবিচার, অত্যাচার, ধর্মব্যবসা, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও শোষণের প্রতিবাদে যার হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে ওঠে, মহাসত্যের আহ্বানে যাদের হৃদয়তন্ত্রীতে ঝংকার খেলে যায়, সেই মানবধর্মের অনুসারীদের প্রতি আমাদের আহ্বান- আসুন, পথ পাওয়া গেছে।

e-jatir-paye-book-cover

এ জাতির পায়ে লুটিয়ে পড়বে বিশ্ব

বিষয়বস্তু

মোসলেম জাতি আজ অবহেলিত, অনগ্রসর, দরিদ্র এবং কুসংস্করাচ্ছন্ন। কিন্তু এক পরশপাথরের ছোঁয়ায় এই জাতিটি শ্রেষ্ঠত্বের আসনে অধিষ্টিত হোয়েছিল। আবারও সেই পরশ পাথরের আগমণ ঘোটেছে এবং অচিরেই এই অবহেলিত জাতির পায়ে বিশ্বকে লুটিয়ে পোড়তেই হবে। কিভাবে? জানতে চাইলে আজই বইটি সংগ্রহ করুন।

system_paltai_book_cover

আসুন সিস্টেমটাকেই পাল্টাই

বিষয়বস্তু

প্রচলিত সিস্টেম আমাদের সমাজকে আজ ধ্বংসের একেবারে শেষপ্রান্তে নিয়ে গেছে। পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে আজ কোথাও শান্তি নেই। তাই এই অকার্যকরী সিস্টেমকে বাদ দিয়ে যারা প্রকৃত শান্তিময় সমাজব্যবস্থা রচনা করতে চান, তাদের জন্য এই বইটি পড়া উচিৎ।

allahr_mojeja_book_cover

আল্লাহর মো’জেজা: হেযবুত তওহীদের বিজয় ঘোষণা

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের এমাম মানবজাতির সামনে ইসলামের যে রূপটি তুলে ধোরছেন সেটাই যে শেষ নবীর উপরে নাযেল করা আল্লাহর প্রকৃত ইসলাম তা নিশ্চিতভাবে সত্যায়ন করার জন্য আল্লাহ ২০০৮ সনের ২ ফ্রেব্র“য়ারী নিজে এক বিরাট মো’জেজা সংগঠন করেন, যার সাক্ষী হেযবুত তওহীদের ৩১৮ জন সদস্য সদস্যা। এ মোজেজার মাধ্যমে আল্লাহ জানিয়ে দেন যে, হেযবুত তওহীদ সত্য, এর এমামও হক এবং হেযবুত তওহীদ দিয়েই সারা দুনিয়াতে আল্লাহর সত্যদীন কায়েম হবে অর্থাৎ দাজ্জাল ধ্বংস হবে এনশা’আল্লাহ। সেদিন আল্লাহ যে মো’জেজাগুলি ঘটান সে সম্পর্কে এ বইতে সচিত্র তথ্য ও প্রমাণ উপস্থাপিত হোয়েছে। বইটি পাঠে আরও জানা যাবে, মোজেজা ও কেরামতের পার্থক্য কি, কোর’আন কিভাবে ১৯ সংখ্যার বন্ধনে আবদ্ধ এবং একই রকম সংখ্যার মোজেজা আল্লাহ আবার কি রূপে এমামের ভাষণের সময় ঘটালেন ইত্যাদি।

book_bagh_bon_bonduk

বাঘ-বন-বন্দুক

বিষয়বস্তু

ইংরেজিতে অসংখ্য শিকার কাহিনী রচিত হলেও বাংলাদেশে শিকারের সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা সম্ভবত এটিই প্রথম বই। ১৯৬৪ সালের গোড়ার দিকে ‘মুক্তধারা’ থেকে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। সে সময় বইটি পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে আদৃত হয়। তৎকালীন শিক্ষাবোর্ড বইটিকে দশম শ্রেণির সহপাঠ হিসেবে মনোনীত করে। শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরী, সৈয়দ আব্দুল মান্নান, অধ্যাপিকা আনোয়ারা খাতুনসহ আরো অনেক বরেণ্য লেখক, ব্যক্তিবর্গ ও পত্র-পত্রিকা বইটি সম্পর্কে তাদের সপ্রশংস অভিমত ব্যক্ত করেন। এছাড়া পকিস্তান বেতার থেকেও বইটির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়।
বাঘ-বন-বন্দুক বইটিতে লেখক তাঁর নিজ প্রজন্মের এমন একটি অপ্রকাশিত দিক উন্মোচন করেছেন, যে দিকটি নব প্রজন্মের পাঠকদের কাছে নতুন এবং একেবারে অনাস্বাদিত। অর্ধশতাব্দি আগেও বাংলাদেশের অনেক এলাকা জুড়ে ব্যাপ্ত ছিল গভীর বনভূমি। অনেক শখের শিকারীই তখন এসব বনে চিতা বাঘ, হরিণ, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, বন্য মহিষ, শুকর ইত্যাদি বন্যপ্রাণী শিকার করতেন। হিংস্র পশুর সথে জীবন বাজি রেখে ভয়কে জয় করার মধ্যে যারা আনন্দ খুঁজে পান যৌবনে তাদেরই একজন ছিলেন লেখক। নগরায়ণের হিংস্র থাবার শিকার সেই ভয়ঙ্কর বন আজ ইতিহাসের পাতায় আশ্রয় খুঁজছে। এখন নতুন প্রজন্মের কাছে সেই সুবিশাল অরণ্যের কথা কেবল অবিশ্বাস্যই নয়, কল্পনাতীত।
বিপজ্জনক শিকার পন্নী বংশের একটি বৈশিষ্ট্য; তাই ছোট বেলা থেকেই লেখক বন-জঙ্গলে শিকার করে বেড়িয়েছেন। এ বইয়ের পাতায় পাতায় রয়েছে লেখকের সেইসব দুঃসাহসিক অভিযানের সত্য বর্ণনা। শিকারের উপকরণ ও আয়োজন, অরণ্যের সৌন্দর্য ও রহস্য, জন্তুর ভাষা ও আচরণ, বন্দুকের ব্যবহার ও প্রকরণ, শিকারীর শিড়্গা ও সাধনা প্রতিটি বিষয়ে লেখক এ বইয়ে আকর্ষণীয় তথ্য পরিবেশন করেছেন। শিকার কাহিনীর শিহরণমূলক আবেদনকে ড়্গুণ্ণ না করেও তিনি বাঘ, বন, বন্দুক ও মানুষ সম্পর্কে অনেক কৌতুহলোদ্দীপক সত্য উদ্ঘাটন করেছেন। পাশাপাশি শিকারীদের সম্পর্কে মানুষের মনে প্রতিষ্ঠিত থাকা কিছু ভুল ধারণার অসারতাও তিনি প্রমাণ করেছেন। আশা করা যায় অর্ধশতাব্দীর ব্যবধানে এবং সম্পূর্ণ পরিবির্তিত সময়ে এ বইটির পুনরাবির্ভাব পাঠকবর্গকে রোমঞ্চিত করবে।

dan-book-cover

দান: ইসলামের অর্থনীতির চালিকাশক্তি

বিষয়বস্তু

ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। জীবনের ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক- সকল বিষয়েই মহান আল্লাহ মানুষকে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থনীতি একটি জীবন ব্যবস্থার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। সেই অর্থনীতি সম্বন্ধেও আল্লাহ দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। তা হলো- ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তি হলো সম্পদের দ্রুত থেকে দ্রুততর আবর্তন অর্থাৎ পুঁজিবাদের ঠিক উল্টো। যেখানে থাকবে না কোনো বৈষম্য, পুঁজিবাদ। কেউ টাকার পাহাড় গড়বে আর কেউ ঠিকমতো তিনবেলা খেতেই পারবে না- এমন অর্থনৈতিক পরিবেশ আল্লাহর অভিপ্রায় নয়। তাইতো তিনি দান-কে গুরুত্ব দিয়েছেন। দান হলো এমন একটি বিষয় যার মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক সামঞ্জস্য নিশ্চিত হয়। সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বিদ্যমান রাখার অন্যতম মাধ্যম হলো দান। এ বিষয়েই এই পুস্তিকাটি রচিত।

adorshik-lorai

চলমান সংকট নিরসনে আদর্শিক লড়াইয়ের অপরিহার্যতা

বিষয়বস্তু

বর্তমানের বিশ্ব রাজনীতিতে ধর্ম প্রধান একটি ইস্যু (Prime Factor)। ধর্মনিরপেক্ষতা, মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানমনস্কতা, বাকস্বাধীনতা ইত্যাদি ধারণার অপপ্রয়োগের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিন দিন চরম হয়ে উঠছে। যে সব দেশে যুদ্ধ চলছে সেখানে ধর্মবিদ্বেষই মূল ইন্ধনরূপে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশ্চাত্যে আজ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষণে ইসলামবিদ্বেষ বিস্তার করা হচ্ছে। এক মহাযুদ্ধের কালোমেঘ ঘনীভূত হয়ে উঠছে, এমন কি সেই যুদ্ধ টুইন টাওয়ার হামলার মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে বলাও অসংগত হবে না। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর রাজনীতিতেও ধর্ম প্রধান ইস্যু। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সবগুলো দেশেই ধর্মীয় সন্ত্রাস থাবা বিস্তার করেছে। সরকারগুলো তা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে কারণ মানুষের ধর্মবিশ্বাসের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই, সেখানে পূর্ণ আধিপত্য বিভিন্ন ধরনের ধর্মব্যবসায়ীদের।

islam_nam_thakbe_book_cover

ইসলাম শুধু নাম থাকবে

বিষয়বস্তু

রসুলাল্লাহ বোলেছেন, এমন সময় আসবে যখন- ইসলাম শুধু নাম থাকবে, কোর’আন শুধু অক্ষর থাকবে, মসজিদসমূহ হবে জাঁকজমক পূর্ণ ও লোকে লোকারণ্য কিন্তু সেখানে হেদায়াহ থাকবে না, আলেমরা হবে আসমানের নিচে সবচেয়ে নিকৃষ্ট জীব। রসুলের এই হাদীসটি আজ বাস্তব হলো কিভাবে জানতে পারবেন এই বইটিতে।

sutrapur-jonosova-book

সূত্রাপুরে হেযবুত তওহীদের এমামের ভাষণ

বিষয়বস্তু

এক সময়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি, সম্পদ-সমৃদ্ধিতে, মানবিকতা, সভ্যতায় সবার উপরে অবস্থানকারী এই মুসলিম জাতি আজ সীমাহীন দুর্দশা, নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। মুসলিম নামধারী এ জনসংখ্যাটি এখন অন্যান্য জাতিগুলোর হাতে কার্যত পরাজিত ও লাঞ্ছিত। কিন্তু এর কারণ কী? এ থেকে উত্তরণের উপায়ই বা কী? এসব প্রশ্নের উত্তর মিলেছে রাজধানীর সূত্রাপুরে এক জনসভায় হেযবুত তওহীদের এমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিমের দেওয়ার ভাষণে। সেই ভাষণটিরই সম্পাদিত রূপ এই বই।

tobe-ki-jatir-shongso

তবে কি জাতির ধ্বংসই অনিবার্য?

বিষয়বস্তু

বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ইতিহাসে হলি আর্টিজানে হামলা একটি মোড় ঘুরানো বিষয়। এতো বড় মাপের জঙ্গি হামলা এর আগে বাংলাদেশে কখনো হয়নি। ১লা জুলাই হলি আর্টিজানের ভয়ানক সেই জঙ্গি হামলার এক বছর পূর্ণ হলো। এ উপলক্ষে বহু মানুষ সেদিন নিহত ব্যক্তিদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে, জঙ্গিদের প্রতি তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করেছে, শান্তি সমাবেশ করেছে। বহু দল, সংস্থা, সংগঠন এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এসব করে কি জঙ্গিবাদ নির্মূল হচ্ছে বা হবে? জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপগুলো কি যথেষ্ট?

Cover Image Noakhali Handbill-2

Reasons for repeated attacks, arson and brutal killings on Hezbut Tawheed in Sonaimuri

বিষয়বস্তু

The ancestral home of Hossain Mohammad Salim, honorable leader of Hezbut Tawheed movement placed at Sonaimuri, Noakhali. He started preaching the true ideology of Islam, the Deen of Allah in that place after joining the movement. However, a self-interested and religion mongers group stood up as the main barrier in the way of that preaching. They started spreading propaganda among the mass that Hezbut Tawheed gets money from Christians, buries with black cloth, becomes a Christian with a seal on the thigh, and so on. The superstitious fanatics of the village got influenced by these lies. There, the house of honorable Emam of Hezbut Tawheed was repeatedly attacked, looted, and set on fire by creating religious insanity.

On March 14, 2016, a mosque, was under construction on the premises of the house of honorable Emam was attacked by spreading rumors that it was a church. Two members were slaughtered with sharp weapons. Houses were set on fire. 114 members were attempted to burn. Why this attack again and again? Which truth they are so desperate to hide?

hedayah_taqwah_book_cover

তাকওয়া ও হেদায়াহ

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর আগে মহানবী (দ.) পৃথিবীর মানুষের জন্য যে দীন, জীবনব্যবস্থা নিয়ে এসে সমস্ত জীবনের সাধনায় আরবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং তাঁর নিজের হাতে গড়া জাতির উপর সেটাকে সর্বাত্মক সংগ্রামের মাধ্যমে পৃথিবীময় প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করে আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছিলেন, সেই দীনটি আর আজ আমরা যে দীন অনুসরণ করি এই দু’টি দীন শুধু যে একই দীন নয় তাই না, এ দুটি পরস্পরবিরোধী, বিপরীতমুখী দুটো দীন। এই দুইটি দীনের মধ্যে মিল শুধু দৃশ্যত বাইরের; ভেতরে এ দু’টি বিপরীতধর্মী। কারা এই সত্য গ্রহণ করে সেই প্রকৃত দীন তাদের জীবনে আবার প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা, ‘জেহাদ’ করবেন, কারা এ সত্য প্রত্যাখ্যান করবেন তা আমি জানি না। আমার হাতে হেদায়াতের শক্তি নেই, হেদায়াতের ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর কাছে।

akidah-book-cover

মোমেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদীর আকিদা

বিষয়বস্তু

একটি কথায় সবাই একমত হবেন যে, আকিদাবিহীন ঈমান মূল্যহীন। তাই আমাদেরকে আগে এই দ্বীনের আকিদা সম্পর্কে সম্মক ধারণা লাভ করতে হবে। মো’মেন, মুসলিম, উম্মতে মোহাম্মদীর আকিদা কী- তা জানতে হলে এই পুস্তিকাটি পড়ুন।

sammobad-book-cover

শ্রেণিহীন সমাজ, সাম্যবাদ ও প্রকৃত ইসলাম (সংক্ষেপিত)

বিষয়বস্তু

সমাজতান্ত্রিকদেরকে গড়পড়তায় নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এ ধারণা ঠিক নয়। বস্তুত তাদের অধিকাংশই ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব থেকে নিজেদের মননকে মুক্ত করতে সচেষ্ট। বর্তমানে পৃথিবীতে বিরাজিত সবগুলো ধর্মই যখন সঠিক রূপ হারিয়ে বিকৃত হয়ে ধর্মব্যবসায়ীদের পণ্যে পরিণত হয়েছে, যেগুলোকে অপব্যবহার করে বিভিন্ন সুবিধাবাদী গোষ্ঠী মানুষের সমাজকে পশুর সমাজে পরিণত করছে, সেই বিকৃত ধর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়াই স্বাভাবিক। সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীরা ব্যক্তিজীবনে যে অতুলনীয় ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং যে দুঃসাহসী সংগ্রামে জীবনপাত করেছেন, এটা হওয়া খুবই স্বাভাবিক ছিল যে, তারা সর্বযুগে পূজনীয় থাকবেন। কিন্তু বাস্তবে সেটা হয় নি। কারণ সমাজতান্ত্রিক আদর্শ মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এককালের সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র আজ ঘোর পুঁজিবাদী দেশে পরিণত হয়েছে, আর নেতারা মার্কস লেনিনের আদর্শ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে পরিণত হয়েছেন গণতান্ত্রিক পুঁজিপতি বুর্জোয়ায়।
সর্বত্যাগী সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা হেযবুত তওহীদ বলতে চাই, আমরাও মানবতার কল্যাণে নিজেদের সকল সম্পদ, জীবন, পরিবার, পুত্র-পরিজন ত্যাগ করেছি। তবে আমাদের জীবন ধন্য যে, আমরা সঠিক প পেয়েছি যা পরীক্ষিত সত্য। তাই ঘুঁণে ধরা সমাজটিকে যারা পুনর্নির্মাণ করতে চান, সর্বপ্রকার অবিচার, অত্যাচার, ধর্মব্যবসা, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও শোষণের প্রতিবাদে যার হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়ে ওঠে, মহাসত্যের আহ্বানে যাদের হৃদয়তন্ত্রীতে ঝংকার খেলে যায়, সেই মানবধর্মের অনুসারীদের প্রতি আমাদের আহ্বান- আসুন, পথ পাওয়া গেছে।

jug_sondhikhone_amra_book_cover

যুগসন্ধিক্ষণে আমরা

বিষয়বস্তু

সত্য-মিথ্যার দ্বন্দ্বই মানবজাতির প্রকৃত ইতিহাস। যখন আলো আসে তখন অন্ধকার দূর হয়। যুগে যুগে মানবসমাজে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন মহামানবগণ। বর্তমানের এই যুগসন্ধিক্ষণে সেই সত্যের মশাল জ্বালিয়েছেন যামানার এমাম। সত্যের আলোয় মিথ্যাকে চিনে নিন।

dajjal_the_judio_christian_civilization_eng_book_cover

Dajjal? The Judio-Christian ‘civilization’!

বিষয়বস্তু

Do you know the Dajjal (the anti-christ), the one-eyed giant prophecised by the messenger of allah has already been in existence for the past 473 years & has been identified? You may be amazed to know that it is completely different from what it is thought to be today. To see what it actually is – read the book ‘Dajjal? The judeo-christian civilization!’ and watch the documentary film of “Dajjal? The judeo-christian civilization!”.

gonomaddhomer_koronio

পাশ্চাত্যের মানসিক দাসত্ব দূরীকরণে গণমাধ্যমের করণীয়

বিষয়বস্তু

গণমাধ্যমকে বলা হয় সমাজের দর্পণ। জনমত গঠণের অন্যতম মাধ্যম। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, দাবি, চাহিদার প্রকাশ ঘটে এই গণমাধ্যমের মাধ্যমে। যুগে যুগে বহু আন্দোলন, সংগ্রাম, সংস্কার ইত্যাদির সূত্রপাত ও পরিচালনার অগ্রপথিক ছিল এই গণমাধ্যম। সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে গণমাধ্যম রাখতে পারে অগ্রণী ভূমিকা। বর্তমানে সীমাহীন অন্যায়, অশান্তিতে পরিপূর্ণ এই সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন অত্যাবশকীয়। সমস্ত অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য বিদূরিত হয়ে একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে গণমাধ্যমকর্মীরা হতে পারেন সেই রেনেসাঁ সৃষ্টিকারী ব্যক্তিবর্গ। এজন্য আগে তাদের নিজেদেরকে হতে হবে সেই সত্য-নির্মল আদর্শের ধারক। সেজন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনার লিখিত সংযোজন এই বইটি।