হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

divide-and-rule-book-cover

DIVIDE & RULE -শোষণের হাতিয়ার

বিষয়বস্তু

একতাই বল- কথাটা আমরা সকলেই জানি। একটি জাতির প্রধান শক্তিই হলো সেই জাতির সদস্যদের মধ্যে ঐক্য। কিন্তু যুগে যুগে শাসক শ্রেণি এই ঐক্যটাই নষ্ট করতে চেয়েছে। তারা চেয়েছে, একটি জাতিকে যতটা পারা যায় বিভক্ত করে দিতে হবে। জাতির মধ্যে যত বিভক্তি থাকবে ততই জাতিটি তাদের অনুগত থাকবে। তাদের শাসনযন্ত্র ততই সুদৃঢ় হবে, জাতিটিকে শোষণ করা তাদের জন্য ততই সহজ হয়ে পড়বে। তাই তো শাসকদের একটি সাধারণ নীতি হলো DIVIDE & RULE – যা তাদের শোষণের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।

dasotto_book_cover

জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাই দাসত্ব

বিষয়বস্তু

ইসলামের উপর অপবাদ দেওয়া হয় যে, ইসলামে নাকি দাসপ্রথাকে উৎসাহিত করা হোয়েছে, এখানে নাকি যুদ্ধবন্দীদের দাস-দাসীরূপে ব্যবহার করা যায়। অপবাদআরোপকারীরা এ প্রসঙ্গে কোর’আনের কিছু আয়াতও তুলে ধরেন। এসব আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা তুলে ধোরতে ব্যর্থ আমাদের সমাজের আলেম সাহেবরা দুর্বল প্রতিবাদ করেন যে, ‘হ্যাঁ, দাসপ্রথা আছে, কিন্তু ইসলাম দাসদেরকে অনেক অধিকারও দিয়েছে।’ অথচ প্রকৃত সত্য হোল, ইসলাম দাসপ্রথা বিলুপ্ত কোরেছে আর ইহুদি খ্রিস্টান বস্তুবাদী ‘সভ্যতা’ তথা দাজ্জাল এর বিশ্বায়ন কোরেছে। প্রকৃত ইসলামের সমাজব্যবস্থা হোচ্ছে সেবাভিত্তিক। সেখানে মানুষ মানুষকে ভালোবেসে সেবা কোরে যায়, অন্যকে সাহায্য কোরে, দান কোরে, খাইয়ে তৃপ্তি লাভ করে। অপরপক্ষে দাজ্জাল সর্বপ্রকার সেবাকেই দাসত্বে এবং পণ্যে রূপান্তরিত কোরেছে। ফলে গোটা সমাজব্যবস্থা হোয়ে গেছে চরম স্বার্থকেন্দ্রিক। রাস্তায় কেউ মরে পড়ে থাকলেও কেউ ফিরে তাকায় না। যে শ্রমব্যবস্থা অনুসরণের ফলে এমন রাষ্ট্রনায়ক সৃষ্টি হোয়েছে যিনি দীর্ঘ মরুপথের অর্ধেক রাস্তা ভৃত্যকে উটের পিঠে বসিয়ে রশি ধোরে হেঁটে চোলেছেন, সেই শ্রমব্যবস্থার রূপরেখা মানবজাতিকে উপহার দেওয়াই এই বইটির লক্ষ্য।

Towheed-jannater-chabi

তওহীদ জান্নাতের চাবি

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর থেকে মুসলিম উম্মাহর ঘরে ঘরে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা চলে আসছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী বহু ইসলামী চিন্তাবিদ, জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিত্ব এবং আলেম মাওলানারা দাজ্জালকে নিয়ে অনেক বই লিখেছেন, গবেষণা করেছেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ তারা রসুলাল্লাহর দাজ্জাল সম্পর্কিত রূপক বর্ণনাগুলোকেই বাস্তব হিসেবে ধরে নিয়ে এক মহা শক্তিশালী দানবের আশায় বসে আছেন। তাদের এই বিকৃত আকীদার ফলশ্রুতিতে তারা ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে আসা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব অস্বীকারকারী এবং নিজেকে রব দাবিদার দাজ্জালকে চিনতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না যে তাদের অজান্তেই মানবজাতির মহাবিপদের ঘণ্টা বাজিয়ে আজ থেকে ৪৮১ বছর আগেই দাজ্জালের জন্ম…

lokkho_uddhessho_book_cover

হেযবুত তওহীদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

বিষয়বস্তু

মানুষ কি ব্যবস্থায় শান্তি ও নিরাপত্তায় পৃথিবীতে বসবাস কোরতে পারবে তা সবচেয়ে ভালো জানেন মানবজাতির স্রষ্টা মহান আল্লাহ। তাই তিনি ১৪০০ বছর আগে পুরো মানবজাতির জন্য প্রযোজ্য এবং অপরিবর্ত্তনীয় প্রাকৃতিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যশীল একটি দীন তাঁর শেষ রসুলের মাধ্যমে প্রেরণ করেন। সেই দীনটি যখন আল্লাহর রসুল ও তাঁর উম্মাহ কঠোর সংগ্রামের মাধ্যমে অর্দ্ধ-পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেন তখন সেখানে এমন শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয় যার দৃষ্টান্ত মানব ইতিহাসে অনন্য। হেযবুত তওহীদের লক্ষ্য হোচ্ছে মানবজাতিকে সেই অকল্পনীয় শান্তি ও নিরাপত্তার আস্বাদ দেওয়া। অতি প্রাঞ্জল ও যুক্তিপূর্ণ ভাষায় যামানার এমাম এ প্রসঙ্গটি পুস্তিকাটিতে তুলে ধোরেছেন। বইটি পড়লে আরও জানা যাবে, কেন আল্লাহ এই দীনের নাম প্রাকৃতিক দীন রেখেছেন এবং সারা দুনিয়ার সমগ্র মানবজাতির জীবনে এই জীবনব্যবস্থা কিভাবে কার্য্যকরী।

এই দীনের আলেম, পণ্ডিতদের তৈরী লক্ষ লক্ষ মসলা-মাসায়েলের দুর্বোধ্য মাকড়সার জালে আটকা পড়ে জাতি আজ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হোয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এইসব ফেকাহ, তাফসির ও ফতোয়ার পাহাড়ের নিচে আকাশের মত উদার, সমুদ্রের মত বিশাল সহজ সরল যে ইসলাম চাপা পড়ে আছে তাকে আবার উদ্ধার কোরে তার অনাবিল রূপে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য চেষ্টা কোরেছেন এমামুযযামান। তাঁর বইগুলিতে রোয়েছে উম্মতে মোহাম্মদী নামক এক মহান জাতির পতনের প্রকৃত কারণ এবং সেখান থেকে উঠে এসে পূর্বের গৌরবময় অবস্থানে ফিরে আসার সঠিক দিক নির্দেশনা, এ বইগুলি যুগপৎভাবে মানবজাতির দুনিয়া ও আখেরাতের পাথেয়।

eslamer_prokrito_ruprekha_book_cover

ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা

বিষয়বস্তু

ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা- এই পুস্তিকাটি মূলত যুগসন্ধিক্ষণে আমরা, ইসলামের প্রকৃত আকীদা ও ইসলামের প্রকৃত কর্মসূচি নামক তিনটি প্রবন্ধের সঙ্কলন। এতে এমামুযযামান ১৪০০ বছর আগের উম্মতে মোহাম্মদীর সঙ্গে বর্তমানের ১৫০ কোটির মো’মেন, মোসলেম দাবীদার এই জনসংখ্যার বৈপরিত্যগুলি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। তিনি কোর’আনের আলোকে প্রমাণ কোরেছেন যে, এই জনসংখ্যাটি মো’মেন, মোসলেম, উম্মতে মোহাম্মদী কিছুই নয় বরং আল্লাহর ক্রোধের ও অভিশাপের পাত্র। আল্লাহর দৃষ্টিতে এরা প্রকৃতপক্ষে মোশরেক ও কাফের। এ ছাড়াও এ বইতে উল্লেখিত হোয়েছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার ৫ দফার সেই কর্মসূচি যা আল্লাহ তাঁর রসুলকে দান কোরেছিলেন। গত ১৩০০ বছর এই কর্মসূচি পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল, আবার সেটি আল্লাহ হেযবুত তওহীদের এমামকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এই কর্মসূচিটি প্রকৃতপক্ষে বহুল পঠিত একটি হাদীস। কিন্তু একে কর্মসূচি হিসাবে চিনতে না পেরে পৃথিবীর সকল ইসলামী আন্দোলন নিজেরা চিন্তা ভাবনা কোরে নিজেদের জন্য পৃথক পৃথক কর্মসূচি রচনা কোরে নিয়েছেন। ফলে তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হোচ্ছে এবং হবে। একমাত্র হেযবুত তওহীদের কর্মসূচিটিই আল্লাহর রচিত। এই কর্মসূচি মোতাবেক স্বয়ং রসুলাল্লাহ সংগ্রাম কোরে গেছেন এবং উম্মাহকে এই কর্মসূচি মোতাবেক সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য আদেশ কোরেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি বোলেছেন যারা এর থেকে আধ হাত পরিমাণও বহির্গত হবে, তাদের গলা থেকে ইসলামের বন্ধন খুলে যাবে (হাদীস-হারিস আল আশ’য়ারী থেকে আহমদ, তিরমিযী, বাব উল এমারাত, মেশকাত)।

Salah Book Cover For Web

ইসলামের প্রকৃত সালাহ

বিষয়বস্তু

মানুষের জন্য আলস্নাহর দেয়া জীবন বিধানে সালাতের গুরম্নত্ব ও মূল্য অত্যন্ত অধিক। তাঁর কোর’আনে আল্লাহ আশিবারেরও বেশি স্থানে সালাহ-কে উল্লেখ করেছেন, সালাহ কায়েম করতে বলেছেন। আজ পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ, লক্ষ লক্ষ বিরাট বিরাট সুদৃশ্য মসজিদে দিনে পাঁচবার একত্রিত হয় সালাহ কায়েম করতে, আল্লাহর আদেশ পালন করতে। কিন্তু আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে মো’মেনদের সালাহ কায়েম করতে আদেশ করেছেন সে উদ্দেশ্য সাধিত হচ্ছে না। একশ’ পঞ্চাশ কোটির এই জাতিটি, যে জাতিটি নিজেদের মো’মেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করে, এই জাতিটি আজ পৃথিবীর অন্য সব জাতি দ্বারা পরাজিত, লাঞ্ছিত, অপমানিত, নিগৃহীত। অথচ ইতিহাস বলে, রসুলাল্লাহর সময়ের সেই জাতিটি তৎকালীন বিশ্বে উন্নতি-প্রগতিতে ছিল সবার উপরে। জ্ঞান-বিজ্ঞানে, ঐক্যে-আনুগত্যে তাদের সমকক্ষ কেউ ছিল না। একই সালাহ (নামাজ) আদায় করে, আল্লাহর একই আদেশ পালন করে পরিণতির আকাশ-পাতাল ব্যবধান হলো কেন? জানতে হলে বইটি পড়ুন।

mohasotter_ahoban

মহাসত্যের আহ্বান

বিষয়বস্তু

এই পুস্তিকাটি হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের পাঁচটি হ্যান্ডবিলের সঙ্কলন। হ্যান্ডবিলগুলি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হোয়েছিল। এই পুস্তিকাটিতে প্রকৃত ইসলামের আহ্বান, মো’জেজাসহ হেযবুত তওহীদের বেশকিছু মৌলিক বিষয় উঠে এসেছে।

book_dajjal

দাজ্জাল? ইহুদি-খ্রিষ্টান সভ্যতা!

বিষয়বস্তু

চৌদ্দশ’ বছর থেকে মুসলিম উম্মাহর ঘরে ঘরে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা চলে আসছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী বহু ইসলামী চিন্তাবিদ, জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিত্ব এবং আলেম মাওলানারা দাজ্জালকে নিয়ে অনেক বই লিখেছেন, গবেষণা করেছেন। দুর্ভাগ্যবশতঃ তারা রসুলাল্লাহর দাজ্জাল সম্পর্কিত রূপক বর্ণনাগুলোকেই বাস্তব হিসেবে ধরে নিয়ে এক মহা শক্তিশালী দানবের আশায় বসে আছেন। তাদের এই বিকৃত আকীদার ফলশ্রুতিতে তারা ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে আসা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব অস্বীকারকারী এবং নিজেকে রব দাবিদার দাজ্জালকে চিনতে পারছেন না। তারা বুঝতে পারছেন না যে তাদের অজান্তেই মানবজাতির মহাবিপদের ঘণ্টা বাজিয়ে আজ থেকে ৪৮১ বছর আগেই দাজ্জালের জন্ম…

dajjal_the_judio_christian_civilization_eng_book_cover

Dajjal? The Judio-Christian ‘civilization’!

বিষয়বস্তু

Do you know the Dajjal (the anti-christ), the one-eyed giant prophecised by the messenger of allah has already been in existence for the past 473 years & has been identified? You may be amazed to know that it is completely different from what it is thought to be today. To see what it actually is – read the book ‘Dajjal? The judeo-christian civilization!’ and watch the documentary film of “Dajjal? The judeo-christian civilization!”.

the_lost_islam_book

The Lost Islam

বিষয়বস্তু

The world today is rife with injustice, anarchy, warfare, bloodshed, killings, rape, unemployment, poverty – in one word, turmoil. The oppressed of the world cry Peace! Peace!! It has become unbearable to live in this world with oppression of the weak by the powerful, the deprivation of the poor by the rich, the injustice carried out on the ruled by the rulers, the victory of falsehood over truth and the deception of the innocent by the sly. Despite the fact that the entire of human race is the progeny of one couple, is one family, people have drawn lines and borders on the face of the earth according to their whims thereby giving rise to prolonged causes of enmity, division among humans and bloodshed. Showing total disregard for the way of life prescribed by the Creator, people have invented various different ways of life to govern themselves by. Little do they realize that for as long as they do not abandon the ways of life of their own making and espouse the system sent by the Creator, there is no way that these conflicts among races, warfare and bloodshed will cease. No matter how efficient law-enforcing agencies or how much efforts are made to restore peace, all will be in vain.