হেযবুত তওহীদের একটি নিবন্ধ বা বই

পাল্টে দিতে পারে
আপনার জীবন!

Dunham Lecture Cover

যদি জাগে প্রাণ

বিষয়বস্তু

সাহিত্যে সময়ের প্রতিফলন ঘটে, সেটা সচেতনভাবে হোক বা অবচেতনে। সাহিত্য যদি সময়োপযোগী না হয় তাহলে সেটা পাঠক সমাজে সমাদৃত হয় না। মানুষের সমাজে সুসময় ও দুঃসময় পালাক্রমে আসে। সাহিত্যে সেই সময়ের ছায়া পড়ে। আর নিজের সময়টাকে লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার দায়বদ্ধতাও সাহিত্যিকের থাকে। এ বইটিতে যে লেখাগুলো
স্থান পেয়েছে সেগুলো চলমান সময় দ্বারা অনুপ্রাণিত।

Be Parents Cover Output

বি প্যারেন্টস

বিষয়বস্তু

একটি শিশু একটি স্বপ্ন। একটি সুস্থ শিশু সকল বাবা-মায়ের প্রত্যাশা। সময়ের সাথে সাথে একটি শিশু শারীরিক মানসিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে বেড়ে সে হয়ে ওঠে একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষ। কিন্তু অনেক সময় এর ব্যতিক্রমও ঘটতে দেখা যায়। অনেক শিশু নানা ধরনের প্রতিকূলতা নিয়ে জন্মায়। এইসব সমস্যা অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিকার ও প্রতিরোধযোগ্য। একটু সচেতনতা দিতে পারে শিশুকে সুস্থ সুন্দর অনাবিল প্রশান্তিময় জীবন। আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে আমরা তার জন্য একটি সুন্দর সাজানো বাগান চাই। মা-বাবার ঘরটা হয়তো শিশুর জন্য সাজানো বাগান। কিন্তু এই পৃথিবীকে আমরা কি তার জন্য সুন্দর সাজানো বাগানের মতো করতে পেরেছি? অথবা সুকান্তের সেই বাসযোগ্য পৃথিবী? হয়তো পেরে উঠি না আমরা; কিন্তু একটি শিশুকে আমরা যদি বড় করে তুলি আপন মমতায়, সঠিক ও পূর্ণ বিকাশে তাহলে সে হয়তো তার পৃথিবীটাকে তার মনের মতো করেই বাসযোগ্য করে তুলবে। মনের মতো সাজাবে তার আপন পৃথিবী নামের বাগানটাকে

Arekti Bisswojuddho Cover Final

আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ

বিষয়বস্তু

পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্করতম শব্দটির নাম ‘যুদ্ধ’। তবে ইতিহাস বলে যুদ্ধ যেমন মহাপ্রলয় নিয়ে আসে তেমনি যুদ্ধ সবকিছুকে ভেঙে চুরমার করে নতুন সভ্যতার বার্তাও নিয়ে আসে। তবুও যুদ্ধ কেউ চায় না। কিন্তু যুদ্ধ বেঁধে যায়। কখনো কখনো যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠে। যুদ্ধের মাধ্যমে পরাশক্তিগুলো বিশাল জনগোষ্ঠীর অধিকার হরণ করে, যুদ্ধের পথ ধরে মুক্তিকামী জনতা মুক্তির পথ খুঁজে পায়। যুদ্ধের ধর্ম এটাই। বিগত শতাব্দি ধরে সমাজতান্ত্রিক ব্লক আর গণতান্ত্রিক ব্লক অস্ত্র হাতে একে অপরের দিকে তাক করে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে। তাদের এ স্নায়ু যুদ্ধ যেনো আটশত কোটি বনি আদমকে বারুদের পাহাড়ের চূড়ায় বসিয়ে রেখেছে। বারুদের এ উত্তপ্ত পাহাড়ে বিস্ফোরণ ঘটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। যুদ্ধের একটা চূড়ান্ত ধ্বংসাত্মক রূপ আছে। তারই প্রথম ধাপ বোধ হয় দেখতে যাচ্ছি আমরা ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের মধ্য দিয়ে।

Screenshot 2022-12-14 212813

ধর্মব্যবসায়ীদের ভয়াবহ জালিয়াতি!

বিষয়বস্তু

হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী আদর্শিকভাবে দাঁড়াতে না পেরে জালিয়াতির পথ বেছে নিচ্ছে। হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে তাদের শত শত জালিয়াতি থেকে কয়েকটি নমুনা এই পুস্তিকাটিতে তুলে ধরা হলো।

Noakhali_Book_Cover-min

সোনাইমুড়ীতে বারবার হামলার নেপথ্যে

বিষয়বস্তু

নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে মাননীয় এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম-এর পৈতৃক নিবাস। আন্দোলনে যোগদান করেই তিনি সেখানে আল্লাহর সত্যদীনের বাণী প্রচার করতে শুরু করেন। এ সত্যপ্রচারে প্রবল বাধা হয়ে দাঁড়ায় স্থানীয় স্বার্থান্বেষী একটি মহল এবং ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠী। তারা জনগণের মধ্যে অপপ্রচার চালায় যে হেযবুত তওহীদ খ্রিষ্টানদের থেকে টাকা পায়, কালো কাপড় দিয়ে দাফন করে, উরুতে সিল দিয়ে খ্রিষ্টান হয় ইত্যাদি। গ্রামের গুজবপ্রবণ কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মান্ধ মানুষ তাদের এসব মিথ্যা কথায় প্রভাবিত হয়। সেখানে বারবার ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে হেযবুত তওহীদের এমামের বাড়িতে হামলা, লুটতরাজ, অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২০১৬ সালের ১৪ মার্চ বাড়ির প্রাঙ্গনে নির্মীয়মান মসজিদকে গির্জা বলে গুজব রটিয়ে হামলা চালানো হয়। দুইজন সদস্যকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় বাড়িঘর। ১১৪ জন সদস্যকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করে। কেন বারবার এই হামলা? কোন সত্যকে গোপন করার জন্য তারা এত মরিয়া?

holy-artijan-book

হলি আর্টিজানের পর…

বিষয়বস্তু

গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে জঙ্গি হামলার এক বছর পেরিয়ে গেল। ঘটনাটি এখনও নানা কারণেই তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে আছে। কারণ ঐদিন বাংলাদেশের মানুষ প্রমবারের মত এই ধরনের নৃশংস হামলার কবলে পড়ে, খবরের শিরোনাম হয় বিশ্বব্যাপী। হলি আর্টিজানের মর্মান্তিক ঐ ঘটনার পর বেশ কিছুদিন দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকায় অনেকে ভেবেছিলেন জঙ্গিবাদের হুমকি বোধহয় মোকাবেলা করাই গেল। কিন্তু বলা বাহুল্য, কিছুদিন স্তিমিত থাকার পর পুনরায় জঙ্গিবাদের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভেঙ্গে জঙ্গিরা ‘আত্মঘাতী’ হামলার পথ বেছে নিয়েছে, যেমনটা সিরিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন ইত্যাদি দেশের প্রাত্যহিক ঘটনা। একের পর এক জঙ্গি হামলা, জঙ্গি আস্তানায় পুলিশের অভিযান এবং হতাহতের ঘটনায় সারা দেশের মানুষ আজ বিস্মিত, হতবাক।

gonomaddhomer_koronio

পাশ্চাত্যের মানসিক দাসত্ব দূরীকরণে গণমাধ্যমের করণীয়

বিষয়বস্তু

গণমাধ্যমকে বলা হয় সমাজের দর্পণ। জনমত গঠণের অন্যতম মাধ্যম। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া, দাবি, চাহিদার প্রকাশ ঘটে এই গণমাধ্যমের মাধ্যমে। যুগে যুগে বহু আন্দোলন, সংগ্রাম, সংস্কার ইত্যাদির সূত্রপাত ও পরিচালনার অগ্রপথিক ছিল এই গণমাধ্যম। সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে গণমাধ্যম রাখতে পারে অগ্রণী ভূমিকা। বর্তমানে সীমাহীন অন্যায়, অশান্তিতে পরিপূর্ণ এই সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন অত্যাবশকীয়। সমস্ত অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য বিদূরিত হয়ে একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে গণমাধ্যমকর্মীরা হতে পারেন সেই রেনেসাঁ সৃষ্টিকারী ব্যক্তিবর্গ। এজন্য আগে তাদের নিজেদেরকে হতে হবে সেই সত্য-নির্মল আদর্শের ধারক। সেজন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনার লিখিত সংযোজন এই বইটি।

dasotto_book_cover

জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাই দাসত্ব

বিষয়বস্তু

ইসলামের উপর অপবাদ দেওয়া হয় যে, ইসলামে নাকি দাসপ্রথাকে উৎসাহিত করা হোয়েছে, এখানে নাকি যুদ্ধবন্দীদের দাস-দাসীরূপে ব্যবহার করা যায়। অপবাদআরোপকারীরা এ প্রসঙ্গে কোর’আনের কিছু আয়াতও তুলে ধরেন। এসব আয়াতের সঠিক ব্যাখ্যা তুলে ধোরতে ব্যর্থ আমাদের সমাজের আলেম সাহেবরা দুর্বল প্রতিবাদ করেন যে, ‘হ্যাঁ, দাসপ্রথা আছে, কিন্তু ইসলাম দাসদেরকে অনেক অধিকারও দিয়েছে।’ অথচ প্রকৃত সত্য হোল, ইসলাম দাসপ্রথা বিলুপ্ত কোরেছে আর ইহুদি খ্রিস্টান বস্তুবাদী ‘সভ্যতা’ তথা দাজ্জাল এর বিশ্বায়ন কোরেছে। প্রকৃত ইসলামের সমাজব্যবস্থা হোচ্ছে সেবাভিত্তিক। সেখানে মানুষ মানুষকে ভালোবেসে সেবা কোরে যায়, অন্যকে সাহায্য কোরে, দান কোরে, খাইয়ে তৃপ্তি লাভ করে। অপরপক্ষে দাজ্জাল সর্বপ্রকার সেবাকেই দাসত্বে এবং পণ্যে রূপান্তরিত কোরেছে। ফলে গোটা সমাজব্যবস্থা হোয়ে গেছে চরম স্বার্থকেন্দ্রিক। রাস্তায় কেউ মরে পড়ে থাকলেও কেউ ফিরে তাকায় না। যে শ্রমব্যবস্থা অনুসরণের ফলে এমন রাষ্ট্রনায়ক সৃষ্টি হোয়েছে যিনি দীর্ঘ মরুপথের অর্ধেক রাস্তা ভৃত্যকে উটের পিঠে বসিয়ে রশি ধোরে হেঁটে চোলেছেন, সেই শ্রমব্যবস্থার রূপরেখা মানবজাতিকে উপহার দেওয়াই এই বইটির লক্ষ্য।

Salah Book Cover For Web

ইসলামের প্রকৃত সালাহ

বিষয়বস্তু

মানুষের জন্য আলস্নাহর দেয়া জীবন বিধানে সালাতের গুরম্নত্ব ও মূল্য অত্যন্ত অধিক। তাঁর কোর’আনে আল্লাহ আশিবারেরও বেশি স্থানে সালাহ-কে উল্লেখ করেছেন, সালাহ কায়েম করতে বলেছেন। আজ পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ, লক্ষ লক্ষ বিরাট বিরাট সুদৃশ্য মসজিদে দিনে পাঁচবার একত্রিত হয় সালাহ কায়েম করতে, আল্লাহর আদেশ পালন করতে। কিন্তু আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে মো’মেনদের সালাহ কায়েম করতে আদেশ করেছেন সে উদ্দেশ্য সাধিত হচ্ছে না। একশ’ পঞ্চাশ কোটির এই জাতিটি, যে জাতিটি নিজেদের মো’মেন, মুসলিম ও উম্মতে মোহাম্মদী বলে বিশ্বাস করে, এই জাতিটি আজ পৃথিবীর অন্য সব জাতি দ্বারা পরাজিত, লাঞ্ছিত, অপমানিত, নিগৃহীত। অথচ ইতিহাস বলে, রসুলাল্লাহর সময়ের সেই জাতিটি তৎকালীন বিশ্বে উন্নতি-প্রগতিতে ছিল সবার উপরে। জ্ঞান-বিজ্ঞানে, ঐক্যে-আনুগত্যে তাদের সমকক্ষ কেউ ছিল না। একই সালাহ (নামাজ) আদায় করে, আল্লাহর একই আদেশ পালন করে পরিণতির আকাশ-পাতাল ব্যবধান হলো কেন? জানতে হলে বইটি পড়ুন।

mohasotter_ahoban

মহাসত্যের আহ্বান

বিষয়বস্তু

এই পুস্তিকাটি হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের পাঁচটি হ্যান্ডবিলের সঙ্কলন। হ্যান্ডবিলগুলি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হোয়েছিল। এই পুস্তিকাটিতে প্রকৃত ইসলামের আহ্বান, মো’জেজাসহ হেযবুত তওহীদের বেশকিছু মৌলিক বিষয় উঠে এসেছে।