Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/htmain/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/dynamic-tags/tags/post-featured-image.php on line 36

Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/htmain/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/dynamic-tags/tags/post-featured-image.php on line 36

Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/htmain/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/dynamic-tags/tags/post-featured-image.php on line 36

Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/htmain/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/dynamic-tags/tags/post-featured-image.php on line 36

কোনো যুক্তিতেই ধর্মব্যবসা চলতে পারে না


Warning: Trying to access array offset on value of type bool in /home/htmain/public_html/wp-content/plugins/elementor-pro/modules/dynamic-tags/tags/post-featured-image.php on line 36

রিয়াদুল হাসান:
কালের বিবর্তনে এমন একটা সময়ে এসে আমরা উপনীত হয়েছি যখন ধর্মব্যবসা যেন ধর্মের অনুষঙ্গে পরিণত হয়েছে। ধর্মের কাজে অর্থের লেনদেন হবে এটাই সর্ব মহলে গৃহীত হয়ে গেছে। যেহেতু যারা ইসলাম শিক্ষা দিচ্ছেন তারাই এর বিনিময় নিচ্ছেন, তাই এই কাজ যে হারাম এ কথাটি কেউ জানতেও পারছে না। জানলেও বলতে পারছে না। বলতে গেলে তাদেরকে বেশ কয়েকটি প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, যার মধ্যে সর্বাগ্রে আসে যে প্রশ্নটি সেটা হলো, ইমাম সাহেবদের বেতনা না দেওয়া হলে তারা খাবেন কী, তাদের সংসার চলবে কী করে?
বস্তুত তারা কী করে খাবেন তার চেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, এখন তারা কী খাচ্ছেন? আল্লাহর ভাষা অনুযায়ী ধর্মজীবী আলেমরা জাহান্নামের আগুন দিয়ে উদর পূর্তি করছেন (সুরা বাকারা ১৭৪)। এখন তারা যদি জাহান্নামের আগুন খেতে না চান তাহলে কী খাবেন? এর জবাব হলো:
১। ধর্মব্যবসা আমরা নিষেধ করি নি, স্বয়ং আল্লাহ নিষেধ করছেন। শুধু নিষেধই করেন নি, দীনের বিনিময়ে তুচ্ছ মুল্য গ্রহণকারীকে তিনি জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন। ক্ষুধার তাড়নায় বা যে কোনো কারণে অনন্যোপায় হয়ে কেউ মৃত পশু, শুকরের গোশত খেলেও আল্লাহ ক্ষমা করবেন কিন্তু কোন অবস্থাতেই দীন বিক্রি করে খাওয়া যাবে না (সুরা বাকারা ১৭৩-১৭৫)। সুতরাং এ প্রশ্নটি আমাদেরকে নয় বরং আল্লাহকেই করা উচিত যিনি এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। সমগ্র সৃষ্টি জাহানকে রেজেক দান করেন কে? সেই মহান রাব্বুল আলামিন যার একটি নাম হচ্ছে রাজ্জাক, অর্থাৎ রেজেকদাতা। তিনিই কিছু জীবিকাকে হালাল করেছেন, কিছু জীবিকাকে হারাম করেছেন। চুরি,  ডাকাতি, ধর্মব্যবসা এগুলোকে তিনি হারাম করেছেন। সুতরাং এগুলো বাদ দিয়ে রেজেক আহরণের অসংখ্য হালাল পন্থা মানুষের সামনে খোলা রয়েছে। তিনি তাঁর রসুলকে এও বলেছেন, “(হে মোহাম্মদ!) তুমি কি তাদের নিকট কোনো মজুরি চাও? তোমার প্রতিপালকের প্রতিদানই তো শ্রেষ্ঠ এবং তিনিই শ্রেষ্ঠ রেযেকদাতা (সুরা মো’মেনুন: ৭২)”। সুতরাং আল্লাহর উপর তাওয়াক্কল রাখা মো’মেনের ঈমানের অন্যতম শর্ত, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
২। মাদ্রাসাশিক্ষিত শ্রেণিটির একটি বড় অংশের পেশা মসজিদের ইমামতি করা। ইমাম শব্দের অর্থ নেতা হলেও এই কথিত ইমামগণের নেতৃত্বের পরিধি নামাজের সময়ের ৮/১০ মিনিটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। প্রকৃতপক্ষে তারা মসজিদ কমিটির বেতনভুক্ত কর্মচারী মাত্র। আর তারা যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়িয়ে টাকা নেন তার যৌক্তিকতা কী? নামাজ পড়াতে ও পড়তে যা জানা আবশ্যক তা ইমাম সাহেব যেমন জানেন, মুসল্লীগণও তা-ই জানেন; ইমামের যতটুকু সময় ব্যয় হয়, মুসল্লীদেরও ততটুকু সময়ই ব্যয় হয়। মুসল্লীদের নামাজ পড়া ফরদ, ইমামেরও তাই। পার্থক্য হলো মুসল্লীদের নামাজের চাওয়া-পাওয়া আল্লাহর কাছে, পক্ষান্তরে ইমামের নামাজের চাওয়া-পাওয়া আল্লাহর কাছে নয়, মুসল্লীদের কাছে, মসজিদ কমিটির কাছে। তার বেতন বন্ধ হলে ইমামতিও বন্ধ! তিনি তৎক্ষণাৎ অন্য মসজিদের সন্ধানে বেরিয়ে পড়বেন।
একইভাবে ওয়াজ করে ওয়াজকারী যে সময় ব্যয় করেন- যিনি ওয়াজ শোনেন তিনিও একই সময় ব্যয় করেন। মুসল্লীগণ ও ওয়াজ শুনতে আসা লোকজন কী করে জীবন ধারণ করেন? নিশ্চয় তারা সামাজের অন্য সকলের মতো ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প কারখানা, ক্ষেতখামার বা চাকরি-বাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করেন? তাহলে ইমাম সাহেব বা ওয়াজকারীকে কেন ধর্ম বিক্রি করেই চলতে হবে? মুসল্লি ও শ্রোতারা যদি হালাল রুজি করার সময় বের করতে পারেন তাহলে তিনি কেন পারবেন না?
৩। আল্লাহ বলেছেন, “হে মোমেনগণ! সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (অর্থাৎ রেজেক) সন্ধান করবে (সুরা জুমা ১০)।” ইমাম সাহেবরা কি করে খাবেন এ আয়াতে তারই দিক নির্দেশনা রয়েছে। এখানে আল্লাহ সকল মো’মেনদেরকেই সালাহ শেষে মাঠে ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে হালাল রোজগারের সন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন, মুসল্লীগণ যা করে থাকেন। আল্লাহ এ কথা বলেন নি যে ইমাম সাহেবরা বাদে সবাই জমিনে ছড়িয়ে পড়বে। ইসলাম পরনির্ভরশীলতাকে অত্যন্ত ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখে। নবীর শিক্ষা কোরো না ভিক্ষা, মেহনত করো সবে।
সুতরাং সকলের জন্যই জীবিকা নির্বাহ আবশ্যকীয়, অলসতার কোন সুযোগ নেই। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রত্যেক নবী-রসুল পরিশ্রম করে রেজেক হাসিল করতেন। আদি পিতা আদম (আ.) কৃষক ছিলেন। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল উৎপাদন করতেন। শীশ (আ.) ছিলেন একজন তাঁতী, ইদ্রিস (আ.) ছিলেন দর্জি, নূহ (আ.) ছিলেন একজন কাঠমিস্ত্রি। আল্লাহ তাঁকে জাহাজ নির্মাণও শিক্ষা দিয়েছিলেন। ইউসুফ (আ.) ছিলেন একজন ঘড়ি নির্মাতা। হুদ (আ.) ছিলেন ব্যবসায়ী। সালেহ (আ.) ছিলেন উটের রাখাল। ইব্রাহীম (আ.) আলেপ্পোতে দুগ্ধজাত সামগ্রী বিক্রি করতেন। ইসমাইল (আ.) ছিলেন একজন শিকারী। মুসা (আ.) ছাগল চরাতেন। ইলিয়াস (আ.) ছিলেন তাঁতী। দাউদ (আ.) ছিলেন লোহার বর্ম, হাতিয়ার ইত্যাদির নির্মাতা। সোলায়মান (আ.) খেজুর পাতা দিয়ে বাক্স তৈরি করতেন, যদিও তিনি স¤্রাট ছিলেন। যাকারিয়া (আ.) ছিলেন করাতি। ঈসা (আ.) ছিলেন কাঠমিস্ত্রি। আর শেষ নবী মোহাম্মদ (সা.) ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। মদীনায় তাঁর নিজের উটের খামার ছিল। তিনি ছাগল ভেড়া ইত্যাদিও পালন করতেন। জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজনে তিনি কিছুদিন এক ইহুদির কূপ থেকে পানি তুলে দেওয়ার কাজও করেছেন। তাছাড়া তিনি ছিলেন আল্লাহর রাস্তায় মোজাহেদ। তিনি বলেছেন, “প্রত্যেক নবীরই নিজ নিজ পেশা ছিল এবং আবার উপার্জনের পথ হচ্ছে জেহাদ।” (কিতাবুল মাগাজি, আল ওয়াকিদি)।
সুতরাং নবুয়্যতির গুরুদায়িত্ব পালন করেও যদি নবী-রসুলগণ শ্রমসাধ্য উপায়ে জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন তবে কি আমাদের ওলামায়ে কেরামগণ দীনের কাজে নবী-রসুলদেরও অতিক্রম করে গেছেন? নাউযুবিল্লাহ!
রসুলাল্লাহ বলেছেন, “হে মানুষ! আমি তোমাদেরকে উপদেশ দিচ্ছি, জীবিকা নির্বাহের জন্য সম্ভাব্য সকল উপায়ে চেষ্টা করো এবং তোমাদের প্রচেষ্টার পরিপূর্ণতার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করো। এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই যে, কোনো মো’মেনের সত্তাকে দুনিয়ায় বেকার এবং অনর্থক সৃষ্টি করা হয় নি। বরং তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত কর্ম ও কর্তব্যের সঙ্গে সংযুক্ত। কর্ম ও প্রচেষ্টার জন্যই তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। অল্পে সন্তুষ্টি এবং আল্লাহর প্রতি নির্ভরশীলতার অর্থ এ নয় যে, হাত পা গুটিয়ে বসে থাকা এবং নিজের বোঝা অন্যের কাঁধে চাপিয়ে দেয়া। নিশ্চয়ই আল্লাহর উপর ভরসা করা আমাদের প্রধান কর্তব্য। কিন্তু রেযেক হাসিল করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টা নিতান্তই জরুরি বিষয় (মহানবীর স. ভাষণ-ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ)। রসুল (দ.) নিজে ও তাঁর সাহাবাগণ আল্লাহর দীন কায়েমের সংগ্রামে নিজেদের শেষ সম্বলটুকু ব্যয় করে নিঃশেষ হয়েছেন, এমন কি নিজেদের জীবনও উৎসর্গ করে গেছেন।
সুতরাং আল্লাহ ও রসুলের অসংখ্য নির্দেশকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে যারা ধর্মব্যবসায়ে লিপ্ত হয়েছেন সেই ধর্মব্যবসায়ীরা খাবেন কী এই প্রশ্ন করা শুধু অনুচিতই নয় আল্লাহ ও তাঁর রসুলের বিরুদ্ধাচারণও বটে। ইসলামের শরিয়ত মোতাবেক একজন সক্ষম ব্যক্তির জন্য প্রথম ফরজই হচ্ছে নিজ ও নিজ পরিবারের জন্য উপার্জন করা। এটা হতে হবে হালাল পথে। ধর্মের বিনিময় গ্রহণ হালাল উপার্জন নয়। তাই আলেম দাবি করেও যারা ধর্মব্যবসার সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের উচিত এই হারাম উপার্জন বন্ধ করা এবং এর বিরুদ্ধে প্রকৃত সত্য প্রচার করা। কেননা তারাই সদাসর্বদা বয়ান করেন যে, ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে হালাল রুজি আর যে শরীর পুষ্ট হয় হারাম উপার্জনের দ্বারা সে শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
এটা আল্লাহর রসুলই বলে গেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা পবিত্র। তিনি শুধু পবিত্র বস্তুই গ্রহণ করেন। তিনি মোমেনদের সেই আদেশই দিয়েছেন, যে আদেশ তিনি দিয়েছিলেন তাঁর রসুলগণকেও। আল্লাহ তা’আলা বলেন,  “হে মো’মেনগণ। তোমরা পবিত্র বস্তু-সামগ্রী আহার করো, যেগুলো আমি তোমাদেরকে রেজেক হিসাবে দান করেছি।” অতঃপর রসুলাল্লাহ (সা.) এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন, যে দীর্ঘ সফরে থাকা অবস্থায় এলোমেলো চুল ও ধূলি-ধুসরিত ক্লান্ত-শ্রান্ত বদনে আকাশের দিকে হাত তুলে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করে ডাকছে, “হে আমার রব! হে আমার রব!” অথচ সে যা খায় তা হারাম, যা পান করে তা হারাম, যা পরিধান করে তা হারাম এবং হারামের দ্বারাই সে পুষ্টি অর্জন করে। সুতরাং তার প্রার্থনা কীভাবে কবুল হবে?’’ (আবু হোরায়রা রা. থেকে ইমাম মুসলিম, সহীহ, খণ্ড ৩, পৃ. ৮৫, হাদিস নং ২৩৯৩)।
বর্তমান বিশ্বের অর্থব্যবস্থা সুদভিত্তিক হওয়ায় মুসলিম অমুসলিম সবাই সুদে ডুবে আছে। এখন আমরা যদি বলি সুদ বন্ধ করা হোক সুদি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতরা প্রতিবাদ করবেন যে, ‘তাহলে আমরা খাবো কী?’ তখন কি সুদকেও কায়দা-কানুন করে হালাল বানিয়ে ফেলতে হবে? যারা চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, ধোঁকাবাজি করে লোক ঠকিয়ে অন্নসংস্থান করছেন তাদের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। সুতরাং যারা ধর্মব্যবসা করছেন, এটা মনে রাখবেন হারাম খাচ্ছেন, আগুন খাচ্ছেন। আপনাদের এবাদত-বন্দেগি কিছুই কবুল হবে না।
যে ব্যক্তির বিষয়ে এই প্রশ্নটি উঠবে যে তিনি পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে নামাজ পড়ালে খাবেন কী করে, সেই ব্যক্তির জন্য শরিয়াহ মোতাবেক ইমামতি করা জরুরি নয়, বৈধও নয়। তার জন্য প্রথম কর্তব্য হচ্ছে রেজেক অন্বেষণ করা। ইমামতি করবেন তিনি যিনি সক্ষম, যিনি পরনির্ভরশীল নন। ইমাম অর্থ নেতা। নেতা পরনির্ভরশীল হলে তার দ্বারা সমাজের নেতৃত্ব প্রদান অসম্ভব। আর পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে একই ব্যক্তিকে ইমামতি করতে হবে, শরিয়তে কোথাও এমন বাধ্যবাধকতা নেই। যারা সালাহ কায়েমের উদ্দেশ্যে মসজিদে উপস্থিত হবেন তাদের মধ্যে মুসল্লিরা যাকে উত্তম বলে মনে করবেন তিনিই ইমামতি করবেন। বর্তমানে সমাজের বিত্তশালী সক্ষম মানুষগুলো লক্ষ কোটি টাকা খরচ করে নেতা হন, আর সামান্য বেতনে একজন ইমাম রাখেন। তারপর প্রশ্ন করেন, টাকা না দিলে তারা খাবে কী? এভাবেই ইসলামকে তারা উপহাসের বস্তুতে পরিণত করেছে।
মো’মেন কখনও পরনির্ভরশীল থাকতে পারে না। তবু ঔপনিবেশিক ষড়যন্ত্রের ফলে আমাদের দেশসহ মুসলিম বিশ্বের অধিকাংশ স্থানে যখন এমন একটি রেওয়াজ বা প্রথা ধর্মের নামে দাঁড়িয়ে গেছে যে, টাকার বিনিময়ে নামাজ পড়ানো হয়, তখন এই হারাম কর্ম থেকে বাঁচার জন্য একটা কাজ করা যেতে পারে। সেটা হচ্ছে সমাজের সবাই মিলে ইমাম সাহেবকে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে দেবে বা জীবিকার বন্দোবস্ত করে দেবে। সালাতে ওয়াক্ত হলে তিনিও অন্যান্য মুসল্লিদের মতই মসজিদে উপস্থিত হবেন এবং ইমামতি করবেন। কেননা আল্লাহ বলেছেন, “হে মো’মেনগণ! জুম’আর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়, তখন তোমরা দ্রæত আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ (সুরা জুম’আ ৯)। যদি কোনো এলাকার মুসল্লিরা চায় দুই-চারজন ব্যক্তির কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেবে সেটা কোনো ব্যাপারই না। কিন্তু আল্লাহ সমস্ত হুকুম অমান্য করে নিজেরা চাঁদা দিয়ে পেশাদার ইমাম নিয়োগ করা কখনওই ইসলামসম্মত নয়।
লেখক: সাহিত্য সম্পাাদক
হেযবুত তওহীদ

লেখাটি শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনের সাথে

Email
Facebook
Twitter
Skype
WhatsApp
সার্চ করুন

যুক্ত হোন আমাদের ফেসবুক পেজের সাথে...