পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে হেযবুত তওহীদের পক্ষ থেকে বাংলার ষোলো কোটি মানুষকে জানাই ঈদ মোবারক। দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর আজ মুসলমানরা ঈদ উদ্যাপন করছেন। এই সওম বা রোজা হচ্ছে ইসলামের বুনিয়াদি পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে পঞ্চম বুনিয়াদ। এটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো মো’মেনের চরিত্রে কিছু গুণাবলী সংযোজন করা। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য একজন মো’মেনকে অবশ্যই চারিত্রিক পরিশুদ্ধি, সংযম, দৃঢ়তা, ক্ষুধার্তের প্রতি সহানুভ‚তি, নিজের ক্ষুধা-তৃষ্ণার বিষয়ে সহিষ্ণুতা অর্জন করা অপরিহার্য।
‘কদর’ মানে হচ্ছে মাহাত্ম্য ও সম্মান। মূলত কয়েকটি হাদিসের উপর ভিত্তি করে শবে-ই কদর পালন করা হয়। সমগ্র মুসলিম বিশ্বে রমজান মাস একটি গুরুক্তপূর্ণ মাস হিসেবে পালন করা হয়। আল্লাহ সুরা আল-কদরে বলেছেন, “আমি এই কোর’আন কদরের মহিমান্বিত রাতে নাযিল করেছি।” কাজেই এর মাহাত্ম্য, তাৎপর্য, গুরুত্ব, মর্যাদা, মরতবা, দরজা অনেক অনেক ঊর্ধ্বে। এই মাসকে, এই রজনীকে অবশ্যই তাৎপর্যপূর্ণ জ্ঞান করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।
একজন মানুষ যদি আল্লাহর হুকুম মানে, রাসুলের হুকুম মানে, এই অঙ্গীকারের মধ্যে এসে মো’মেন হয় তখন তাকে হুকুম দেয়া হয়েছে ঘাম শুকানোর আগে শ্রমিকের পারিশ্রমিক দেয়া। সে তোমার ভাই, তার সাধ্যের বাইরে তাকে কাজ করাবে না, তার সাথে কঠোর ভাষায় কথা বলবে না। এই নীতিগুলো যদি চলত তাহলে শিকাগোতে শ্রমিক হত্যার ঘটনা ঘটত না। পহেলা মে দিবস পালনেরও প্রয়োজন হত না।
অনেকেই প্রশ্ন করছেন, আপনারা ইসলামী দল হয়েও মোদীবিরোধী আন্দোলনে অর্থাৎ বিক্ষোভ-হরতাল ইত্যাদিতে যোগ দিলেন না কেন?
তাদের প্রশ্নের জবাব এই ভিডিওতে তুলে ধরেছি। শেষ পর্যন্ত ভিডিওটি দেখে সবাই মতামত জানাবেন আশা করি।
সাংগঠনিক কাজের গতিশীলতা পর্যবেক্ষণ করার জন্য মাননীয় এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের বিভিন্ন শাখায় সফর করে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সনের শুরুতে ফেব্রুয়ারী মাসে কুষ্টিয়া মেহেরপুর অঞ্চলগুলি সফর করেন।
রিয়াদুল হাসান ১৪০০ বছর ধরে মুসলিম নামধারী জাতিটির ঘরে ঘরে দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা চলে আসছে। এ সময়ের মধ্যে দাজ্জাল নিয়ে বহু গবেষণা, বই-পুস্তক আর ফতোয়ার
